• গ্রাফিক ডিজাইন করতে প্রয়োজনীয় সকল টুল, থিউরি ও ক্যারিয়ার গাইডলাইন

• অ্যাডোবি ফটোশপের প্রয়োজনীয় সকল টুল ও এর প্রয়োগ; টাইপোগ্রাফি, ইমেজ এডিটিং ও ম্যানিপুলেশন এবং ফটোশপ সংক্রান্ত বিভিন্ন প্রফেশনাল প্রোজেক্ট

• অ্যাডোবি ইলাস্ট্রেটরের প্রয়োজনীয় সকল টুল ও এর প্রয়োগ; লোগো, ব্র্যান্ড ও স্টেশনারি ডিজাইন, প্রিন্ট ডিজাইন, ডিজিটাল কন্টেন্ট ডিজাইনসহ বিভিন্ন প্রোজেক্ট

• অ্যাডোবি ইনডিজাইনের প্রয়োজনীয় সকল টুল ও এর প্রয়োগ; ফটোবুক,ম্যাগাজিন, ই-বুক ডিজাইন, ক্যালেন্ডার ও পোর্টফোলিও ডিজাইন ইত্যাদি

• আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (AI) ব্যবহার করে কিভাবে আইডিয়া বের করে তার ডিজাইন করতে হয়, এ সংক্রান্ত বিস্তারিত লেসন

• ফ্রিল্যান্সিং করার বিস্তারিত লেসন যেমন- মার্কেটপ্লেসে যথাযথভাবে অ্যাকাউন্ট খোলা ও গিগ তৈরি করা, ক্লায়েন্ট কমিউনিকেশন, মার্কেটপ্লেস থেকে নিজের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট এ ডলার ট্রান্সফার ও টাকা উত্তোলন ইত্যাদি।

• বাংলাদেশি লোকাল কোম্পানিতে Graphic Design সংক্রান্ত চাকরি সন্ধান, সিভি তৈরির প্রক্রিয়া এবং ইন্টারভিউ সংক্রান্ত বিভিন্ন টেকনিক ও গাইডলাইন 

• ৩টি অ্যাসাইনমেন্ট সম্পন্ন করে নিজেকে যাচাই এর সুযোগ এবং ডেডিকেটেড ফেসবুক গ্রুপে লাইফটাইম সাপোর্ট

• স্কুল-কলেজ ও ইউনিভার্সিটিতে পড়ুয়া যেকোনো স্টুডেন্ট

• চাকরি বা ব্যবসার পাশাপাশি যারা Graphic Design শিখে Extra টাকা ইনকাম করতে চান

• যারা গ্রাফিক ডিজাইন শিখতে আগ্রহী কিংবা এই ইন্ডাস্ট্রিতে ক্যারিয়ার গড়তে চান

• যারা চাকরি খুঁজছেন, কিন্তু পাচ্ছেন না 

• যেকোনো বয়স-শ্রেণি-পেশার মানুষ, যারা ডিজাইন শিখে চাকরি বা ফ্রিল্যান্সিং করতে আগ্রহী

Professional Graphic Design Course’-টির ডিফিকাল্টি লেভেল

বেসিক টু প্রফেশনাল লেভেল

অর্থাৎ, শূন্য থেকে শুরু করে প্রফেশনাল গ্রাফিক ডিজাইনার হওয়ার গাইডলাইন

‘Professional Graphic Design Course’-টি করে আপনি কী কী করতে পারবেন?

• চাকরি কিংবা ফ্রিল্যান্সিং করে টাকা আয় করার জন্য নিজেকে যোগ্য করে গড়ে তুলতে পারবেন

• অ্যাডোবি ফটোশপের বিভিন্ন টুল ও ডিজাইন থিওরি শিখে প্রফেশনালভাবে ফটো এডিট, রিটাচ ও ডিজাইন করতে পারবেন

• অ্যাডোবি ইলাস্ট্রেটরের বিভিন্ন টুল ও ডিজাইনের থিওরি শিখে প্রফেশনাল লেভেলের শত শত ডিজিটাল ও প্রিন্ট এলিমেন্ট ডিজাইন করতে পারবেন

• অ্যাডোবি ইনডিজাইনের বিভিন্ন টুল শিখে ইন্ডাস্ট্রিয়াল ডিজাইন করতে পারবেন

• দেশি-বিদেশি যেকোনো কোম্পানির জন্য গ্রাফিক ডিজাইনার হিসেবে কাজ করতে পারার দক্ষতা অর্জন করতে পারবেন

১। ভিডিও সংখ্যা:

 ৮৩ ভিডিও লেকচার

২। অ্যাসাইনমেন্ট সাবমিশন ও ফিডব্যাক:

ক। পুরো কোর্সে ৩টি প্রোজেক্ট সাবমিট করার সুযোগ থাকবে। 

- প্রথমটি Adobe Photoshop-চ্যাপ্টারের পরে 

- দ্বিতীয়টি Adobe Illustrator এর পরে 

- তৃতীয়টি হবে সর্বশেষ চ্যাপ্টার শেষ হবার পরে।

খ। অ্যাসাইনমেন্ট এর বিস্তারিত বিষয় এবং তা সাবমিট করার প্রক্রিয়া বর্ণনা করা থাকবে কোর্সের অভ্যন্তরে এবং এক্সক্লুসিভ ফেসবুক গ্রুপে। 

গ। অ্যাসাইনমেন্ট সাবমিট করার ৫ (পাঁচ) কর্মদিবসের মধ্যে তার উপর ফিডব্যাক বা কমেন্ট প্রদান করা হবে। 

৩। ফেসবুক সাপোর্ট গ্রুপ:

যারা এই কোর্সে ভর্তি হচ্ছেন, তাদের জন্য থাকবে একটি সিক্রেট ফেসবুক সাপোর্ট গ্রুপ। এই গ্রুপে যে সব এক্টিভিটি চলবে তা হলো-

• শিক্ষার্থীদের সাধারণ প্রশ্ন-উত্তর

• শিক্ষার্থীদের রেগুলার ডিজাইন সাবমিশন

• লাইভ প্রবলেম সলভিং ক্লাস (প্রতি মাসে দুইটি)

• কোর্সের অন্যান্য শিক্ষার্থীদের ডিজাইন দেখা, কমেন্ট করা ও নেটওয়ার্কিং

• প্রতিমাসে একটি করে ক্যারিয়ার গাইডলাইন সেশন

৪। প্রবলেম সলভিং ক্লাস:

প্রতি মাসে ফেসবুক সাপোর্ট গ্রুপে প্রবলেম সলভিং ক্লাস করানো হবে। ক্লাসের পূর্বেই স্টুডেন্টদের প্রশ্ন/সমস্যা জেনে নেওয়া হবে। ঐ সমস্যাগুলোর ভিত্তিতে এবং প্রাসঙ্গিক টপিকের উপর ক্লাস সংঘটিত হবে।

৫। গ্রাফিক ডিজাইন কন্টেন্ট লাইব্রেরি:

এই কোর্সের সকল শিক্ষার্থীদের জন্য থাকছে একটি ফ্রি ডিজাইন কন্টেন্ট লাইব্রেরি। শিক্ষার্থীরা তাদের প্র্যাকটিসের জন্য এই কন্টেন্টগুলো ফ্রি-তে ব্যবহার করতে পারবে। ডিজাইন কন্টেন্ট লাইব্রেরিতে যা যা থাকবে-

• ফ্রি ফন্ট (.ttf অথবা .otf)

• ফ্রি আইকন সেট (.png অথবা .eps)

• বিভিন্ন রকম ইলাস্ট্রেশন (.ai অথবা .eps)

• ডিজাইন করা PSD ফাইল

• ডিজাইন করা Ai ফাইল

• কন্টেন্ট স্পেসিফিক Mock up (.psd)

২০২২ সালে গ্রাফিক ডিজাইন ইন্ডাস্ট্রির গ্লোবাল জব মার্কেট সাইজ ছিল ৪৮০০ কোটি মার্কিন ডলার। প্রতি বছর যে হারে এই মার্কেট সাইজ বড় হচ্ছে, সেই হারে গ্রাফিক ডিজাইনারদের সংখ্যাও বৃদ্ধি পাচ্ছে। গ্রাফিক ডিজাইনারের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে ঠিকই, কিন্তু গ্রাফিক ডিজাইনের নানারকম টুল, থিউরি এবং অ্যাপ্লিকেশন জানেন ও পারেন, এমন মানুষের সংখ্যা খুবই কম। গ্রাফিক ডিজাইন জগতে প্রতিযোগিতা বেশি, কাজ কম- এমন দোহাই দেয় অনেকেই। এর কারণ, তারা প্রফেশনালভাবে নিজের ডিজাইন স্কিল ডেভেলপ করতে অনিচ্ছুক অথবা ডিজাইনের এমন বিষয়গুলো শিখেছেন, যার কোনো প্রয়োগ বা মূল্য নেই। তাই, যারা গ্রাফিক ডিজাইন শিখতে আগ্রহী; যারা গ্রাফিক ডিজাইন শিখে চাকরি বা ফ্রিল্যান্সিং করে টাকা আয় করতে চায়; কিংবা ডিজাইন জগতে নিজেকে যুগের সাথে আপডেটেড রাখতে চায়, তাদের জন্য প্রফেশনালভাবে  গ্রাফিক ডিজাইন শেখা অত্যাবশ্যক।

বাংলাদেশে চাকরির এই মন্দা বাজারে শুধুমাত্র দক্ষ ও যোগ্য ব্যক্তিরাই তাদের উদ্দিষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারে। বাংলাদেশে হাজারো গ্রাফিক ডিজাইনার রয়েছেন যারা চাকরি বা ফ্রিল্যান্সিং-কে বেছে নিয়েছেন তাদের ক্যারিয়ার পথ হিসেবে। বাংলাদেশে যে পরিমাণ গ্র্যাজুয়েট প্রতি বছর পাশ করে, তার অর্ধেকেরও কম চাকরির সংখ্যা। পাশাপাশি, পলিটেকনিক-ভোকেশনাল-মাদ্রাসা ব্যাকগ্রাউন্ডে যারা পড়াশুনা করেন, চাকরির বাজারে এসে তারা চাহিদা অনুযায়ী আয় ও চাকরি পাচ্ছেন না। তাই সকল ক্ষেত্রগুলোতে, যারা নিজেকে বেকারত্ব থেকে বাঁচিয়ে উন্নত আর্থিক অবস্থানে পৌঁছাতে চায়, তাদের জন্য গ্রাফিক ডিজাইন শিখে ফ্রিল্যান্সিং করা কিংবা দেশি-বিদেশি কোম্পানিতে চাকরি করা একটি চমৎকার সমাধান হতে পারে।     

‘প্রফেশনাল গ্রাফিক ডিজাইন কোর্স’ এর কারিকুলাম, লেসন, নোট, কুইজ ও অ্যাসাইনমেন্টগুলো Pedagogical Hierarchy বজায় রেখে তৈরি করা হয়েছে। বেসিক লেসন থেকে শুরু করে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স দিয়ে ডিজাইন করার পূর্ণাঙ্গ বিষয়াদি শেখানো হয়েছে এই কোর্সে। একজন স্কুল পড়ুয়া ছাত্র/ছাত্রী থেকে শুরু করে চাকরি সন্ধানী বা চাকরিজীবী কিংবা টেকনিক্যাল স্কিল নেই, এমন যে কেউই “Professional Graphic Design Course” যথাযথভাবে সম্পন্ন করে, নিজেকে একজন প্রফেশনাল গ্রাফিক ডিজাইনার হিসেবে গড়ে তুলতে পারবেন। 

ক্যারিয়ার ট্র্যাক এর ভিন্নতার প্রেক্ষিতে, এই কোর্সে ২ জন ইন্সট্রাক্টর গ্রাফিক ডিজাইন শিখিয়েছেন। তারা হলেন- এ এস এম আরিফ এবং কামরুজ্জামান শিশির। 

ইন্সট্রাক্টর ১ঃগ্রাফিক ডিজাইন জগতে ৯ বছরের বেশি চাকরির অভিজ্ঞতা নিয়ে বর্তমানে  এ এস এম আরিফ বাংলাদেশি স্বনামধন্য একটি কোম্পানিতে চাকরি করছেন। পাশাপাশি, তিনি ১টি বাংলা ও ১টি ইংরেজি ইউটিউব চ্যানেল পরিচালনা করেন। তার মোট সাবস্ক্রাইবারের সংখ্যা প্রায় ৪ লক্ষ।

ইন্সট্রাক্টর ২ঃগ্রাফিক ডিজাইন নিয়ে ৭ বছরের বেশি সময় ধরে ফ্রিল্যান্সিং করে, বর্তমানে কামরুজ্জামান শিশির ফাইভার মার্কেটপ্লেসে একজন টপ-রেটেড ফ্রিল্যান্সার হিসেবে কাজ করছেন। এখন পর্যন্ত তিনি ১০০০+ শিক্ষার্থীকে গ্রাফিক ডিজাইন শিখিয়েছেন।

ফ্রিল্যান্সিং কিংবা চাকরি, ক্যারিয়ারের লক্ষ্য যা-ই হউক না কেনো উদ্দেশ্য একটাই। একটি স্কিল এমনভাবে ডেভেলপ করতে হবে এবং এমন জায়গায় শিখতে হবে যেন তা আপনাকে দক্ষ বা উপার্জনক্ষম করে গড়ে তোলে। আমাদের আসন্ন এই কোর্সটি যথাযথভাবে নিয়মানুযায়ী সম্পন্ন করতে পারলে, আপনি হয়ে উঠবেন একজন দক্ষ ও প্রফেশনাল গ্রাফিক ডিজাইনার। তাই, নিজের প্রতিভাকে মেলে ধরতে, ভবিষ্যতে উন্নততর আয় করার লক্ষ্যে  এখনই ফ্রি তে প্রি বুক করুন  টেন মিনিট স্কুলের ‘Professional Graphic Design Course’।