
Munzereen Shahid
MSc (English), University of Oxford (UK); BA, MA (English), University of Dhaka; IELTS: 8.5
10+ Years Exp
19কোর্স
1577ভিডিও
963648শিক্ষার্থী
শিক্ষক সম্পর্কে বিস্তারিত
সহজ সাবলীল ভাষায় অনলাইনে ইংরেজি শিক্ষাদানের জন্য জনপ্রিয় নাম মুনজেরিন শহীদ। প্রতিদিন ৩০ মিলিয়নেরও বেশি শিক্ষার্থী ইংরেজি শিখছে মুনজেরিন এর ক্লাসগুলো থেকে। মুনজেরিন শহীদ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংরেজি বিভাগে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেন। তিনি তার মাস্টার্সে প্রথম শ্রেণিতে প্রথম স্থান অর্জন করেন। মুনজেরিন বিশ্বের অন্যতম সেরা বিদ...
কোর্সসমূহ 🔥
সব দেখুন
শিক্ষার্থীদের কথা
⭐⭐⭐⭐⭐
This course is very helpful for the basic learners.
This course is very helpful for the basic learners.

Ofat Ara Mim
Ofat Ara Mim
⭐⭐⭐⭐⭐
I got a lot of encouragement to learn the language. Thank you so such, Munzereen Apu.
I got a lot of encouragement to learn the language. Thank you so such, Munzereen Apu.

Alif Hossain Akash
Student
⭐⭐⭐⭐⭐
আগে আমি এতো ভালো ছিলাম না ইংরেজিতে। কিন্তু এখন আমি অনেক এগিয়েছি।আপনাদের ধন্যবাদ।
আগে আমি এতো ভালো ছিলাম না ইংরেজিতে। কিন্তু এখন আমি অনেক এগিয়েছি।আপনাদের ধন্যবাদ।

taohid hossain
Student
⭐⭐⭐⭐⭐
Very effective course.
Very effective course.

Onnesha Roy
Student
⭐⭐⭐⭐⭐
Good. Thank You 10 Minute School.
Good. Thank You 10 Minute School.

Sabbir
Student
⭐⭐⭐⭐⭐
This course is very helpful for the basic learners.
This course is very helpful for the basic learners.

Ofat Ara Mim
Ofat Ara Mim
⭐⭐⭐⭐⭐
I got a lot of encouragement to learn the language. Thank you so such, Munzereen Apu.
I got a lot of encouragement to learn the language. Thank you so such, Munzereen Apu.

Alif Hossain Akash
Student
⭐⭐⭐⭐⭐
আগে আমি এতো ভালো ছিলাম না ইংরেজিতে। কিন্তু এখন আমি অনেক এগিয়েছি।আপনাদের ধন্যবাদ।
আগে আমি এতো ভালো ছিলাম না ইংরেজিতে। কিন্তু এখন আমি অনেক এগিয়েছি।আপনাদের ধন্যবাদ।

taohid hossain
Student
⭐⭐⭐⭐⭐
Very effective course.
Very effective course.

Onnesha Roy
Student
⭐⭐⭐⭐⭐
Good. Thank You 10 Minute School.
Good. Thank You 10 Minute School.

Sabbir
Student
IELTS Score: 8.5

Junaed Bin Samad
IELTS Score: 8.5
IELTS Score: 8

Shah Mohammad Rafi
IELTS Score: 8
প্রথম ভিডিওটা দেখেই বুঝেছিলাম যে কোর্সটা বেশ গোছানো এবং অন্যান্য কোর্সগুলোর মতন Advanced English-এ না পড়িয়ে মুনজেরিন আপু বাংলায় সবকিছু সুন্দর করে বুঝিয়েছেন। রিডিং পার্ট-এ প্র্যাক্টিসে-এর সময় ৪-৫-এর বেশি স্কোর তুলতে পারতাম না এবং এই কোর্সের রিডিং পার্টটা করে আমি আমার IELTS-এ স্কোর ৮ পেয়েছি। নিজের মত করে প্রিপারেশন নিতে কোর্সটি অনেক হেল্প করেছে।
আরও দেখুন

Tisha Farhana
IELTS Score: 8
IELTS Score: 7

Yeamin Farabi Chowdhury
IELTS Score: 7
Tremendous, It's really helped me a lot.

Tanzirul Islam
IELTS Score: 7
IELTS Score: 7

Rahidul Haque
IELTS Score: 7
আমি অনেক রিসোর্স দেখেছিলাম, কিন্তু এই কোর্সটাই ছিল সবচেয়ে organized!
8.0 স্কোর করতে পেরেছি কারণ এখানে প্রতিটি টপিক ছিল logically arranged আর super easy to understand!
Mock test আর support group দুটোই আমার preparation-এ game-changer ছিল।
বিশ্বাস করতে পারিনি এতটা smooth-ভাবে প্রস্তুতি নিতে পারবো।
আরও দেখুন

Asim Nabil
IELTS Score: 8
আমি পুরো IELTS প্রিপারেশনটা নিয়েছি এই কোর্স থেকে—আর ফলাফল 7.5 স্কোর!
Live classes, mock tests, আর Easy to understand লেসন–সবকিছুই বুঝতে সহজ ছিল।
সাপোর্ট গ্রুপ আর doubt solving সেশনগুলো আমাকে অনেক সাহস দিয়েছে।
এই কোর্স ছাড়া এতটা organized way-তে প্রস্তুতি নেওয়া সম্ভব হতো না।
আরও দেখুন

Moinul Islam Mahin
IELTS Score: 7.5
Overview পার্ট-টা দেখেই আমি বেশ মোটিভেটেড ছিলাম। কোনো ভিডিও দেখেই আমি বোর ফিল করি নাই, আমি কন্টিনিউয়াস ভিডিওগুলো দেখেছিলাম। প্রতিটা সেগমেন্ট-ই মুনজেরিন আপু বেশ গুরুত্বের সাথে সাবলীলভাবে ব্যাখ্যা করে গেছেন। সব ধরনের প্রশ্নগুলো আপু এক্সপ্লেইন করেছেন; আমার IELTS পরীক্ষা নিয়ে যে ভয়টা কাজ করতো বেশ তাড়াতাড়ি কেটে গেছিলো। আমি আমার সময়মত অল্প কিছু দিনের মধ্যেই কোর্সটি কমপ্লিট করে IELTS পরীক্ষা দেই এবং স্কোর ৭ পেয়েছি।
আরও দেখুন

Md. Mushfiqul Fazal Fahim
IELTS Score: 7
আমি IELTS-এ 7 স্কোর করেছি।
Course content, support group activities and intensive care support – সবই আমাকে অনেক হেল্প করেছে।
আমার সবচেয়ে ভালো লেগেছে যেটা সেটা হলো আমি কোর্সটা করতে পেরেছি একদম আমার own convenient time এ, কারণ আমি একজন working professional.
আরও দেখুন

Ashiqur Rahman
IELTS Score: 7
IELTS প্রিপারেশনে আমি একদম শুরু থেকেই এই কোর্সটাই ফলো করেছি।
7.5 স্কোর করেছি। এখানে সবকিছু ছিল খুবই easy to follow এবং well-structured!
Mock test আর live classes ছিল আমার প্রিপারেশনের ফাউন্ডেশন গোড়ে দিয়েছিল।
এই কোর্সটা আমার জন্য game changer ছিল।
আরও দেখুন

Lalon Sha Fakir
IELTS Score: 7.5
IELTS কোর্সটা ছিল আমার জীবনের টার্নিং পয়েন্ট। মুনজেরিন আপুর teaching skill আর কোর্সের easy to understand ধরনটা আমাকে অনেক হেল্প করেছে 7 স্কোর করতে।
Tips and tricks আর question pattern এর example গুলো কনফিডেন্স বাড়িয়েছে।
আরও দেখুন

Syed Ishtiaque Hossain
IELTS Score: 7
আমি শুধু এই কোর্সেই IELTS প্রস্তুতি নিয়েছি। আমার স্কোর 7.5।
Mock exams-গুলো অনেক কাজে লেগেছে আমার। স্পেশালি আমি যেহেতু Computer delivered exam দিয়েছি।
Live classes আর group—এই দুটোই আমার writing স্কিল বাড়াতে অনেক হেল্প করেছে।
আরও দেখুন

Shammama Tasnim Asma
IELTS Score: 7.5
মুনজেরিন আপুর এই কোর্সটা আমার IELTS প্রস্তুতিতে অনেক হেল্প করেছে।
আমাকে আমার desired score 6.5 পেতে এই কোর্সটি অনেক help করেছে। এই কোর্স ও বই থেকে আমি যে vocabulary শিখেছি তা আমার আজীবন কাজে লাগবে।
Live doubt solving classes আর mock tests আমার কনফিডেন্স অনেক বাড়িয়েছে।
আরও দেখুন

Nusrat Amir
IELTS Score: 6.5
মুনজেরিন আপুর IELTS কোর্সটা আমার জন্য ছিল super easy to understand.
এখানের ক্লাস, মক এক্সাম সবকিছুই ছিল well-prepared এবং structured.
Bangla and English মিলিয়ে সাজানো স্টাডি ম্যাটেরিয়ালগুলো সহজে বুঝতে অনেক সাহায্য করেছে। সাথে বইটাও বেশ detailed ছিলো।
আরও দেখুন

Mahathi Hasan Showrit
IELTS Score: 6.5
IELTS প্রস্তুতিতে এই কোর্সটা ছিল আমার সবচেয়ে বড় সাপোর্ট।
7.5 স্কোর করেছি একদম নিজের pace-এ পড়াশোনা করে, কারণ কোর্সটা ছিল flexible এবং easy to understand।
Mock test আর live class গুলো আমাকে পুরোটা পথে গাইড করেছে।
এটা ছাড়া প্রস্তুতি কল্পনাও করতে পারতাম না।
আরও দেখুন

Istiaq Islam
IELTS Score: 7
IELTS কোর্সটি ছিল আমার প্রস্তুতির মূল ভরসা।
7.5 স্কোর করতে পেরেছি কারণ সবকিছু ছিল খুব well-structured আর supportive।
Mock test, live classes, আর constant guidance, সবকিছুই একসাথে আমাকে পথ দেখিয়েছে।
এটা শুধু কোর্স না, confidence গড়ার একটা জার্নি।
আরও দেখুন

Kashfia Mahabub
IELTS Score: 7
IELTS Score: 8.5

Junaed Bin Samad
IELTS Score: 8.5
IELTS Score: 8

Shah Mohammad Rafi
IELTS Score: 8
প্রথম ভিডিওটা দেখেই বুঝেছিলাম যে কোর্সটা বেশ গোছানো এবং অন্যান্য কোর্সগুলোর মতন Advanced English-এ না পড়িয়ে মুনজেরিন আপু বাংলায় সবকিছু সুন্দর করে বুঝিয়েছেন। রিডিং পার্ট-এ প্র্যাক্টিসে-এর সময় ৪-৫-এর বেশি স্কোর তুলতে পারতাম না এবং এই কোর্সের রিডিং পার্টটা করে আমি আমার IELTS-এ স্কোর ৮ পেয়েছি। নিজের মত করে প্রিপারেশন নিতে কোর্সটি অনেক হেল্প করেছে।
আরও দেখুন

Tisha Farhana
IELTS Score: 8
IELTS Score: 7

Yeamin Farabi Chowdhury
IELTS Score: 7
Tremendous, It's really helped me a lot.

Tanzirul Islam
IELTS Score: 7
IELTS Score: 7

Rahidul Haque
IELTS Score: 7
আমি অনেক রিসোর্স দেখেছিলাম, কিন্তু এই কোর্সটাই ছিল সবচেয়ে organized!
8.0 স্কোর করতে পেরেছি কারণ এখানে প্রতিটি টপিক ছিল logically arranged আর super easy to understand!
Mock test আর support group দুটোই আমার preparation-এ game-changer ছিল।
বিশ্বাস করতে পারিনি এতটা smooth-ভাবে প্রস্তুতি নিতে পারবো।
আরও দেখুন

Asim Nabil
IELTS Score: 8
আমি পুরো IELTS প্রিপারেশনটা নিয়েছি এই কোর্স থেকে—আর ফলাফল 7.5 স্কোর!
Live classes, mock tests, আর Easy to understand লেসন–সবকিছুই বুঝতে সহজ ছিল।
সাপোর্ট গ্রুপ আর doubt solving সেশনগুলো আমাকে অনেক সাহস দিয়েছে।
এই কোর্স ছাড়া এতটা organized way-তে প্রস্তুতি নেওয়া সম্ভব হতো না।
আরও দেখুন

Moinul Islam Mahin
IELTS Score: 7.5
Overview পার্ট-টা দেখেই আমি বেশ মোটিভেটেড ছিলাম। কোনো ভিডিও দেখেই আমি বোর ফিল করি নাই, আমি কন্টিনিউয়াস ভিডিওগুলো দেখেছিলাম। প্রতিটা সেগমেন্ট-ই মুনজেরিন আপু বেশ গুরুত্বের সাথে সাবলীলভাবে ব্যাখ্যা করে গেছেন। সব ধরনের প্রশ্নগুলো আপু এক্সপ্লেইন করেছেন; আমার IELTS পরীক্ষা নিয়ে যে ভয়টা কাজ করতো বেশ তাড়াতাড়ি কেটে গেছিলো। আমি আমার সময়মত অল্প কিছু দিনের মধ্যেই কোর্সটি কমপ্লিট করে IELTS পরীক্ষা দেই এবং স্কোর ৭ পেয়েছি।
আরও দেখুন

Md. Mushfiqul Fazal Fahim
IELTS Score: 7
আমি IELTS-এ 7 স্কোর করেছি।
Course content, support group activities and intensive care support – সবই আমাকে অনেক হেল্প করেছে।
আমার সবচেয়ে ভালো লেগেছে যেটা সেটা হলো আমি কোর্সটা করতে পেরেছি একদম আমার own convenient time এ, কারণ আমি একজন working professional.
আরও দেখুন

Ashiqur Rahman
IELTS Score: 7
IELTS প্রিপারেশনে আমি একদম শুরু থেকেই এই কোর্সটাই ফলো করেছি।
7.5 স্কোর করেছি। এখানে সবকিছু ছিল খুবই easy to follow এবং well-structured!
Mock test আর live classes ছিল আমার প্রিপারেশনের ফাউন্ডেশন গোড়ে দিয়েছিল।
এই কোর্সটা আমার জন্য game changer ছিল।
আরও দেখুন

Lalon Sha Fakir
IELTS Score: 7.5
IELTS কোর্সটা ছিল আমার জীবনের টার্নিং পয়েন্ট। মুনজেরিন আপুর teaching skill আর কোর্সের easy to understand ধরনটা আমাকে অনেক হেল্প করেছে 7 স্কোর করতে।
Tips and tricks আর question pattern এর example গুলো কনফিডেন্স বাড়িয়েছে।
আরও দেখুন

Syed Ishtiaque Hossain
IELTS Score: 7
আমি শুধু এই কোর্সেই IELTS প্রস্তুতি নিয়েছি। আমার স্কোর 7.5।
Mock exams-গুলো অনেক কাজে লেগেছে আমার। স্পেশালি আমি যেহেতু Computer delivered exam দিয়েছি।
Live classes আর group—এই দুটোই আমার writing স্কিল বাড়াতে অনেক হেল্প করেছে।
আরও দেখুন

Shammama Tasnim Asma
IELTS Score: 7.5
মুনজেরিন আপুর এই কোর্সটা আমার IELTS প্রস্তুতিতে অনেক হেল্প করেছে।
আমাকে আমার desired score 6.5 পেতে এই কোর্সটি অনেক help করেছে। এই কোর্স ও বই থেকে আমি যে vocabulary শিখেছি তা আমার আজীবন কাজে লাগবে।
Live doubt solving classes আর mock tests আমার কনফিডেন্স অনেক বাড়িয়েছে।
আরও দেখুন

Nusrat Amir
IELTS Score: 6.5
মুনজেরিন আপুর IELTS কোর্সটা আমার জন্য ছিল super easy to understand.
এখানের ক্লাস, মক এক্সাম সবকিছুই ছিল well-prepared এবং structured.
Bangla and English মিলিয়ে সাজানো স্টাডি ম্যাটেরিয়ালগুলো সহজে বুঝতে অনেক সাহায্য করেছে। সাথে বইটাও বেশ detailed ছিলো।
আরও দেখুন

Mahathi Hasan Showrit
IELTS Score: 6.5
IELTS প্রস্তুতিতে এই কোর্সটা ছিল আমার সবচেয়ে বড় সাপোর্ট।
7.5 স্কোর করেছি একদম নিজের pace-এ পড়াশোনা করে, কারণ কোর্সটা ছিল flexible এবং easy to understand।
Mock test আর live class গুলো আমাকে পুরোটা পথে গাইড করেছে।
এটা ছাড়া প্রস্তুতি কল্পনাও করতে পারতাম না।
আরও দেখুন

Istiaq Islam
IELTS Score: 7
IELTS কোর্সটি ছিল আমার প্রস্তুতির মূল ভরসা।
7.5 স্কোর করতে পেরেছি কারণ সবকিছু ছিল খুব well-structured আর supportive।
Mock test, live classes, আর constant guidance, সবকিছুই একসাথে আমাকে পথ দেখিয়েছে।
এটা শুধু কোর্স না, confidence গড়ার একটা জার্নি।
আরও দেখুন

Kashfia Mahabub
IELTS Score: 7
পরীক্ষার অনেকদিন আগে থেকেই বিভিন্ন জায়গায় পড়ছিলাম। পরীক্ষার আগে এত জায়গায় যেতে বা ঘর থেকে বের হতে ভালো লাগতো না। তাই পরীক্ষার তিন মাস আগ থেকে সকল টিউশনি বন্ধ করে দিয়েছি। কিন্তু এক মাস যাওয়ার পরেই আমি পড়াশোনা থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। তখনই ঘরে বসে টেন মিনিট স্কুলে কোর্সগুলোর মাধ্যমে আমি আমার পড়াশোনা নতুন ফুর্তিতে শুরু করতে পেরেছি।পরীক্ষার আগে রিভিশন ক্লাস গুলোর কথা কি আর বলব, পরীক্ষার একদিন আগে সম্পূর্ণ শেষ করে ডিভিশনের মাধ্যমে। ধন্যবাদ সকল ভাইয়েরা আপনাদের এত সুন্দর করে পড়ানোর জন্য। আমি যদি আরো আগে থেকেই বাসায় বসে টেন মিনিট স্কুলের ক্লাস গুলো করতাম তাহলে হয়তো পরীক্ষার আগে চিন্তা থাকতো না। আমি চিন্তা ছাড়া অনেক ভালো পরীক্ষা দিয়েছি। আলহামদুলিল্লাহ ভালো রেজাল্ট এনেছি। ধন্যবাদ টেন মিনিট স্কুল ।
আরও দেখুন
মোঃ সিফাত উদ্দীন
শিক্ষার্থী, ড্যাফোডিল কলেজ উত্তরা
আমরা মফস্বল শহরে থেকেও দেশ সেরা শিক্ষকদের কাছ থেকে পাঠ গ্রহণের সুযোগ পেয়েছি। সেজন্য আমি টেন মিনিট স্কুলকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
ঐশ্বর্য দেব রায়
শিক্ষার্থী, আবু আব্বাস কলেজ, নেত্রকোণা
শেষ মুহুর্তের প্রস্তুতি ছিল আমার জন্য একটা মাইলফলক।
এটাতে জয়েন না করলে আমার রিভিশনটা সুন্দর হতো না।
আমার ভালো রেজাল্টের পেছনে শেষ মুহুর্তের প্রস্তুতি কোর্সের অবদান অনেক বেশি
জান্নাতুল ফেরদৌসী মিথিলা
শিক্ষার্থী, সরকারি সরোদা সুন্দরী মহিলা কলেজ, ফরিদপুর
কলেজে ভর্তি হওয়ার পর লকডাউন এ মানসিক ভাবে ভেঙ্গে পড়েছিলাম।হতাশা তে পড়াশোনা হতো না। শেষ মুহূর্তে খুব ভেঙ্গে পড়েছিলাম ।সামনে পরীক্ষা কি পড়বো,পরিবারের আশা পূরণ করতে পারবো কিনা।10 মিনিট স্কুল কে আমি ইন্টার 1স্ট ইয়ার থেকেই ফলো করতাম।তাদের ফ্রী ভিডিও দেখতাম।শেষে সিদ্ধান্ত নিলাম,শেষ মুহূর্তের কোর্স এ ভর্তি হব।নিয়মিত অনলাইন ক্লাস করে,শিক্ষক দের উপদেশ মেনে প্রস্তূতি নিয়ে, আলহামদুলিল্লাহ নিজেকে এবং পরিবারকে খুশি করতে পেরেছি।ধন্যবাদ 10 মিনিট স্কুল টিম কে এভাবে আমাদের পাশে থেকে সাহায্য করার জন্য।
আরও দেখুন
ইকরা
শিক্ষার্থী, করতোয়া মাল্টিমিডিয়া স্কুল অ্যান্ড কলেজ
প্রথমেই বলতে চাই যেই মুহূর্তে আমি পরীক্ষার ২/৩ মাস আগে পরীক্ষার প্রস্তুতি নিয়ে চিন্তায় ছিলাম তখন টেন মিনিট স্কুলের শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি কোর্স করে আত্মবিশ্বাস যেন বাড়তে শুরু করলো। পরীক্ষার আগে যেটুকু ভয় ছিল সেটা আবার ১০০ তে ১০০ এর পরীক্ষার আগের মুহূর্তে ক্লাস গুলো করে সেই ভয়টাও চলে গেল। এক কথায় বলতে গেলে টেন মিনিট স্কুলের অবদান আমার জিপিএ ৫ প্রাপ্তিতে অনেকটাই সহযোগিতা করেছে
আরও দেখুন
মোঃ সিফাত হাসান সৈকত
শিক্ষার্থী, সিরাজগঞ্জ সরকারী কলেজ
টেন মিনিট স্কুল আমার কাছে একজন mentor এর মত। যে কিনা যে কোন পরিস্থিতি তে পড়ালেখার ক্ষেত্রে পাশে থাকে। এইচ এস সি এর আগের মুহূর্ত গুলো সব শিক্ষার্থীর কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তার সাথে আমার ছিল দুশ্চিন্তা ও। কিন্তু পরীক্ষার আগের দিন গুলোয় যখন টেন মিনিট স্কুল থেকে লাস্ট সাজেশন আর গাইডলাইন দেওয়া হত, তখন নিজেকে অনেকটাই confident লাগত। তাই এই confidence এর সাথে আমি যেন ভর্তি প্রস্তুতি নিতে পারি, তাই টেন মিনিট স্কুল কে আমি বেছে নিয়েছি আমার সহযোগী হিসেবে। আমার বিশ্বাস এরকম হাজারো শিক্ষার্থীর সাফল্যের গল্পে আছে টেন মিনিট স্কুল এর অবদান।
আরও দেখুন
শিঞ্জন বড়ুয়া
শিক্ষার্থী, হলি ক্রস কলেজ
পরীক্ষার অনেকদিন আগে থেকেই বিভিন্ন জায়গায় পড়ছিলাম। পরীক্ষার আগে এত জায়গায় যেতে বা ঘর থেকে বের হতে ভালো লাগতো না। তাই পরীক্ষার তিন মাস আগ থেকে সকল টিউশনি বন্ধ করে দিয়েছি। কিন্তু এক মাস যাওয়ার পরেই আমি পড়াশোনা থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। তখনই ঘরে বসে টেন মিনিট স্কুলে কোর্সগুলোর মাধ্যমে আমি আমার পড়াশোনা নতুন ফুর্তিতে শুরু করতে পেরেছি।পরীক্ষার আগে রিভিশন ক্লাস গুলোর কথা কি আর বলব, পরীক্ষার একদিন আগে সম্পূর্ণ শেষ করে ডিভিশনের মাধ্যমে। ধন্যবাদ সকল ভাইয়েরা আপনাদের এত সুন্দর করে পড়ানোর জন্য। আমি যদি আরো আগে থেকেই বাসায় বসে টেন মিনিট স্কুলের ক্লাস গুলো করতাম তাহলে হয়তো পরীক্ষার আগে চিন্তা থাকতো না। আমি চিন্তা ছাড়া অনেক ভালো পরীক্ষা দিয়েছি। আলহামদুলিল্লাহ ভালো রেজাল্ট এনেছি। ধন্যবাদ টেন মিনিট স্কুল ।
আরও দেখুন
মোঃ সিফাত উদ্দীন
শিক্ষার্থী, ড্যাফোডিল কলেজ উত্তরা
আমরা মফস্বল শহরে থেকেও দেশ সেরা শিক্ষকদের কাছ থেকে পাঠ গ্রহণের সুযোগ পেয়েছি। সেজন্য আমি টেন মিনিট স্কুলকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
ঐশ্বর্য দেব রায়
শিক্ষার্থী, আবু আব্বাস কলেজ, নেত্রকোণা
শেষ মুহুর্তের প্রস্তুতি ছিল আমার জন্য একটা মাইলফলক।
এটাতে জয়েন না করলে আমার রিভিশনটা সুন্দর হতো না।
আমার ভালো রেজাল্টের পেছনে শেষ মুহুর্তের প্রস্তুতি কোর্সের অবদান অনেক বেশি
জান্নাতুল ফেরদৌসী মিথিলা
শিক্ষার্থী, সরকারি সরোদা সুন্দরী মহিলা কলেজ, ফরিদপুর
কলেজে ভর্তি হওয়ার পর লকডাউন এ মানসিক ভাবে ভেঙ্গে পড়েছিলাম।হতাশা তে পড়াশোনা হতো না। শেষ মুহূর্তে খুব ভেঙ্গে পড়েছিলাম ।সামনে পরীক্ষা কি পড়বো,পরিবারের আশা পূরণ করতে পারবো কিনা।10 মিনিট স্কুল কে আমি ইন্টার 1স্ট ইয়ার থেকেই ফলো করতাম।তাদের ফ্রী ভিডিও দেখতাম।শেষে সিদ্ধান্ত নিলাম,শেষ মুহূর্তের কোর্স এ ভর্তি হব।নিয়মিত অনলাইন ক্লাস করে,শিক্ষক দের উপদেশ মেনে প্রস্তূতি নিয়ে, আলহামদুলিল্লাহ নিজেকে এবং পরিবারকে খুশি করতে পেরেছি।ধন্যবাদ 10 মিনিট স্কুল টিম কে এভাবে আমাদের পাশে থেকে সাহায্য করার জন্য।
আরও দেখুন
ইকরা
শিক্ষার্থী, করতোয়া মাল্টিমিডিয়া স্কুল অ্যান্ড কলেজ
প্রথমেই বলতে চাই যেই মুহূর্তে আমি পরীক্ষার ২/৩ মাস আগে পরীক্ষার প্রস্তুতি নিয়ে চিন্তায় ছিলাম তখন টেন মিনিট স্কুলের শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি কোর্স করে আত্মবিশ্বাস যেন বাড়তে শুরু করলো। পরীক্ষার আগে যেটুকু ভয় ছিল সেটা আবার ১০০ তে ১০০ এর পরীক্ষার আগের মুহূর্তে ক্লাস গুলো করে সেই ভয়টাও চলে গেল। এক কথায় বলতে গেলে টেন মিনিট স্কুলের অবদান আমার জিপিএ ৫ প্রাপ্তিতে অনেকটাই সহযোগিতা করেছে
আরও দেখুন
মোঃ সিফাত হাসান সৈকত
শিক্ষার্থী, সিরাজগঞ্জ সরকারী কলেজ
টেন মিনিট স্কুল আমার কাছে একজন mentor এর মত। যে কিনা যে কোন পরিস্থিতি তে পড়ালেখার ক্ষেত্রে পাশে থাকে। এইচ এস সি এর আগের মুহূর্ত গুলো সব শিক্ষার্থীর কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তার সাথে আমার ছিল দুশ্চিন্তা ও। কিন্তু পরীক্ষার আগের দিন গুলোয় যখন টেন মিনিট স্কুল থেকে লাস্ট সাজেশন আর গাইডলাইন দেওয়া হত, তখন নিজেকে অনেকটাই confident লাগত। তাই এই confidence এর সাথে আমি যেন ভর্তি প্রস্তুতি নিতে পারি, তাই টেন মিনিট স্কুল কে আমি বেছে নিয়েছি আমার সহযোগী হিসেবে। আমার বিশ্বাস এরকম হাজারো শিক্ষার্থীর সাফল্যের গল্পে আছে টেন মিনিট স্কুল এর অবদান।
আরও দেখুন
শিঞ্জন বড়ুয়া
শিক্ষার্থী, হলি ক্রস কলেজ
আমি টেন মিনিট স্কুলের সাথে HSC 2022 ক্র্যাশ কোর্স থেকে যুক্ত আছি। এই কোর্সের শিক্ষকবৃন্দ ছিলেন অত্যন্ত আন্তরিক। বিশেষ করে বাংলা ও ইংরেজির ভাইয়া-আপুদের কথা বলতেই হয়। প্রত্যেকটি টপিক ভেঙে ভেঙে তাঁরা আমাদের বুঝিয়েছেন। অনেক সন্দেহ দূর করেছেন। কমেন্টবক্সে কমেন্টে প্রশ্ন করলে সবগুলো প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন। এমনকি এমনও হয়েছে যে, এক টপিক একই ক্লাসে পাঁচ-সাতবার করে বুঝিয়েছেন। প্রচুর এক্সট্রা ক্লাস তারা নিয়েছেন। এইরকম যত্নের ফলই মূলত আমার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এই ফলাফল। এখানে আরেকটি বিষয় উল্লেখ্য, আমি সায়েন্সের শিক্ষার্থী হলেও, ভর্তিপরীক্ষার সময় আমার লক্ষ্য ছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইবিএ। আমি সম্পূর্ণ মনোযোগের সাথে আইবিএর প্রিপারেশন নিয়েছিলাম। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত আমার আইবিএতে চান্স হয়নি। তবে আমি ব্যাকআপ হিসেবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের খ ইউনিটকে রেখেছিলাম। এইচএসসির প্রস্তুতির সময় যা পড়েছিলাম, তা-ই বারবার রিভিশন দিতাম। আর প্রশ্নব্যাংক সলভ করতাম। আইবিএর প্রিপারেশনের পাশাপাশি বাংলা আর সাধারণ জ্ঞানটা তাই প্রতিদিন পড়ে নিতাম। আল্লাহর ওপর ভরসা রেখে নিজের শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতির অংশ হিসেবে টেন মিনিট স্কুলের নোটগুলো দেখছিলাম। আর বেশ ভালোই আত্মবিশ্বাস পাচ্ছিলাম। কারণ এই টপিকগুলো এত ভেঙে ভেঙে টেন মিনিট স্কুলের শিক্ষকেরা আমাকে পড়িয়েছেন, তাতে অবশ্যই আমি এই পরীক্ষায় ভালো করবো ভেবে মনে সাহস রেখেছিলাম। এক্সামের দিন ঠান্ডা মাথায় সর্বোচ্চ সতর্কতার সাথে যা পারতাম, সাধ্যমতো উত্তর করেছিলাম। কিন্তু কখনো ভাবিনি যে, আমি ১০৪তম হয়ে যাবো। আমি ভাবছিলাম, আমি হয়তো সেরা ৫০০-৬০০-এর মধ্যে থাকবো। কিন্তু ১০৪-তম হওয়া ছিল আমার কাছে স্বপ্নের মতো। আমার এই স্বপ্নের মত ফলাফলের জন্য টেন মিনিট স্কুল পরিবারের প্রতি আমি আন্তরিকভাবে কৃতজ্ঞ।
আরও দেখুন
সামিন ইয়াসার রাইয়ান
১০৪ তম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
আলহামদুলিল্লাহ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে খ ইউনিটে ১২৩ তম হয়েছি। আমার অ্যাডমিশন জার্নিতে টেন মিনিট স্কুল এর অবদান আসলে আমি বলে বোঝাতে পারবো না, আমি কখনোই কোনো লাইভ ক্লাস মিস করতাম না, ক্লাসের সময় খাতা কলম নিয়ে রেডি থাকতাম, নোট করতাম, মনোযোগ দিয়ে ক্লাস করতাম, ভাইয়া আপুদের এডভাইস শুনতাম। নিজে নিজের সর্বোচ্চটা দিয়ে চেষ্টা করেছি, আলহামদুলিল্লাহ, আল্লাহ্ আমার সহায় হয়েছেন। আপনাদের লেকচার শিট পড়েছি, লিখেছি, প্রাকটিস করেছি। আমার অ্যাডমিশন জার্নিতে আমার পাশে থাকার জন্য আপনাদের সবাই কে অশেষ ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা। বিশেষত সানি ভাই, সাকিব ভাইয়াগণ, দুর্জয় ভাইয়া, আকাশ ভাইয়া, প্রভা আপু, লুবাবা আপু, মুনজেরিন আপু এবং এর সাথে সাথে ক্যামেরার পিছনে কাজ করতে থাকা বাকিদের ও।
আরও দেখুন
নাফিসা ফাবিহা রহমান
১২৩ তম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
10 Minute School এর পরিশ্রমী শিক্ষকদের সাহায্যে আমি এইচএসসি পরীক্ষায় একটি ভালো প্রিপারেশন নিতে পেরেছি। এর পরবর্তীতে ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতি নিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সুযোগ পাওয়ার জন্য 10 Minute School এর ভাইয়া এবং আপুদের অবদান অনেক। তাদের মাধ্যমে আমি ভালো প্রস্তুতি নিতে ও নিজের আত্মবিশ্বাস ধরে রাখতে উৎসাহিত হয়েছি। অসংখ্য ধন্যবাদ আমার প্রিয় 10 Minute School কে। ❤️
আরও দেখুন
তাহিয়াত আরফিনা
২৪৮ তম , ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
আমি মূলত বিজ্ঞান বিভাগের স্টুডেন্ট। তারপরও কলা বিভাগের সাবজেক্ট, বিশেষত ইংলিশ নিয়ে পড়ার খুব ইচ্ছে ছিলো। কিন্তু অদ্ভুতভাবে প্রথমে মেডিকেলের কোর্সে ভর্তি হই, দুই সপ্তাহ পর ভার্সিটি ক কোর্সে ভর্তি হই। মেডিকেলের পরীক্ষার পর ভার্সিটির কোচিং-এ যাওয়াও ছেড়ে দিয়েছিলাম। তারপর মন মাথা স্থির করে টেন মিনিটের ভার্সিটি B unit + গুচ্ছের কোর্সে ভর্তি হই এবং শেষ ২০ দিন বি ইউনিটের জন্য প্রিপারেশন নিই। আলহামদুলিল্লাহ! আমি আমার রেজাল্ট নিয়ে সন্তুষ্ট। এই শেষের দিনগুলোতে টেন মিনিটের লেকচার শিট গুলো অনেক বেশি হেল্প করেছে, বিশেষ করে সাধারণ জ্ঞানের লেকচার এবং লেকচার শিট। আমি কৃতজ্ঞ আপনাদের পরিশ্রম ও চেষ্টার প্রতি। বাসার প্রত্যেকে এখনও চায় আমি যেন প্রাইভেট মেডিকেলে ভর্তি হই। কিন্তু তা আমি চাই না। আমার ইচ্ছের বাস্তবায়নের পথে টেন মিনিটের ভূমিকা যেন আমার চেয়েও বেশি। Thank you all. ❤️
আরও দেখুন
ফাহমিদা রহমান মুমু
৪৪২ তম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার অদম্য স্বপ্ন নিয়েই টেন মিনিট স্কুলের ভার্সিটি বি ইউনিট+গুচ্ছ এডমিশন কোর্স-২০২২ এ ভর্তি হই। শুরু থেকেই ক্লাসগুলো খুব মনোযোগ সহকারে দেখতাম এবং নোট করে রাখতাম।টেন মিনিট স্কুলের লেকচার শিট এবং স্লাইড গুলো খুবই মানসম্পন্ন ছিল। ক্লাস-পরবর্তী পরীক্ষা, সাপ্তাহিক পরীক্ষা, মডেল টেস্টগুলো আমার সাফল্যের ক্ষেত্রে অনেকটা অবদান রেখেছে নিঃসন্দেহে। তাছাড়া ভাইয়া এবং আপুদের নির্দেশনা ও অনুপ্রেরণা আমাকে অনেকটাই উজ্জীবিত করেছে। টেন মিনিট স্কুলের B Unit + গুচ্ছ কোর্সের সাথে সংশ্লিষ্ট ভাইয়া এবং আপুরা আমার জন্য বা আমাদের জন্য যেটা করেছেন তার জন্য চিরকৃতজ্ঞ থাকবো।
আরও দেখুন
তাজমা ইসলাম ফিমা
৯০৫তম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
২০১৬ সাল থেকেই টেন মিনিট স্কুলের ফ্রি ক্লাসগুলো করি৷ এরপর ২০২০ সালে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে জিপিএ ৫ পেয়ে আদমজী ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল থেকে ভর্তি হই শহীদ পুলিশ স্মৃতি কলেজে বিজ্ঞান বিভাগে। পরে সায়েন্সের সিলেবাস শেষ না হওয়ায় এইচএসসি পরীক্ষার কয়েক মাস আগে আর্টস এ ভর্তি হই, কলেজে ভর্তির প্রায় দেড় বছর পর। এ সময়টায় আর্টস এর শর্ট সিলেবাস শেষ করা সহজ ছিল না। এ সময় টেন মিনিট স্কুলের অনলাইন ফ্রি ক্লাসে 'অর্থনীতি' নোট করে করে পড়েছি। এতে আমি আমার কনফিডেন্স ফিরে পাই। পরে এইচএসসিতেও জিপিএ ৫ পাই। এতে ভূমিকা রেখেছে টেন মিনিট স্কুলের ফ্রি 'অর্থনীতি' ও 'ভূগোল' ক্লাস। এরপর ইউসিসিতে ভর্তি হই। পরে ভাবলাম, টেন মিনিট স্কুলের অনলাইন ক্লাসে ভর্তি হয়ে যাই৷ প্রভা আপু, দুর্জয় ভাইয়া, সাকিব বিন রশিদ ভাইয়া, মুনজেরিন আপু, সানি ভাইয়া, লুবাবা আপুর ক্লাসগুলো সবসময় ফলো করতাম। মূলত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ২/৩ মাস আগে ভর্তি হয়েছিলাম কোর্সটিতে৷ এরমধ্যেই সকল লেকচার শীটগুলো পড়ে শেষ করেছি৷ গাইডলাইনগুলো ফলো করেছি৷ রেসাল্ট পেয়েছি।
এ পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষায় আমার যত সাফল্য,
১. ২৯৫তম, 'ক' এবং ৯৫১তম 'খ' ইউনিট, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
২. ৬০তম, 'ক' ইউনিট, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
৩. ৬৬০তম, 'খ' এবং ৫৬৯তম 'ঘ' ইউনিট, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
আমার এ সাফল্যের জন্য সর্বপ্রথম ধন্যবাদ জানাই সৃষ্টিকর্তা, মা ও বাবাকে। আমার এ সাফল্যে কিঞ্চিৎ হলেও টেন মিনিট স্কুলের গৃহীত ক্লাসগুলোর ভূমিকা অগ্রগণ্য। ধন্যবাদ টেন মিনিট স্কুলের সমগ্র টিচিং প্যনেলকে।
আরও দেখুন
রজত শুভ্র রায়
৯৫১ তম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের B ইউনিটের প্রস্তুতির ক্ষেত্রে সবচেয়ে প্রয়োজন হলো নিজের চারপাশটা সম্পর্কে জানা। আমি মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক বিজ্ঞান বিভাগ থেকে পাশ করেছি। তাই মানবিকের কারিকুলাম এর সাথে আমার এডজাস্টমেন্টটা একটু ডিফারেন্ট ছিল। সারাক্ষণ হাতে-কলমে প্র্যাকটিস করার অভ্যাস থেকে পুরোপুরি মুখস্ত বিদ্যার মধ্যে এসে পড়লাম।আমি সাকিব ভাইয়ার কিছু কিছু ইউটিউব ক্লাস করতাম , সেখানে আমার দেখে মনে হলো ভাইয়া যেখানে সরাসরি ক্লাস নেন সেই ক্লাস অবশ্যই আরো অনেক বেশি ফ্রুটফুল হবে আমার জন্য। সেই চিন্তা থেকেই মূলত টেন মিনিট স্কুলের সাথে যুক্ত হওয়া। আমাদের লাইভ ক্লাস গুলা সত্যি অসাধারণ ছিল। আমি কিছুদিন পরে ভর্তি হওয়ায় আগের অনেক ক্লাস মিস করেছিলাম । নিজের মধ্যে একটা দ্বিধা কাজ করতে যে এত ক্লাস কবে শেষ করব। রাতে ঘুমানোর সময় আমি আমার সাধারণ জ্ঞানের ক্লাস ছেড়ে রেখে ঘুমাতাম, মূলত ক্লাসে যা পড়ায় সেটা আরেকবার শুনতে শুনতেই ঘুমাতাম। আর সব থেকে যে জিনিসটা ভালো হয়েছে, তা হলো আমরা প্রায় পরীক্ষার তিন দিন আগে পর্যন্ত অনলাইনে মডেল টেস্ট দিয়েছি। এর ফলে আমার প্রস্তুতি যাচাইটা আমার জন্য অনেক সহজ হয়ে গিয়েছিল। কোন সাবজেক্টে ল্যাকিংস আছে কিংবা কোন সাবজেক্টে মোটামুটি আমি ভালো প্রস্তুতি নিতে পেরেছি সেটা সম্পর্কে একটা ধারণা হয়ে গিয়েছিল। পাশাপাশি রিটেনের জন্য টেনিস স্কুলের সিট গুলা হেল্প করেছে। সর্বোপরি মহান আল্লাহর অশেষ রহমতে এবং আমার পরিবার ও শিক্ষকদের দোয়ায় আমি আজকে সফল হতে পেরেছি। আলহামদুলিল্লাহ।
আরও দেখুন
জান্নাতুস শিরিয়া স্বচ্ছ
৫৮ তম , ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
আমি বিজ্ঞান বিভাগের একজন ছাত্র। মেডিকেল এডমিশন পরীক্ষায় চান্স না পাওয়ার পর থেকে মানবিক বিভাগে পরীক্ষা দেওয়ার জন্য প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করেছিলাম । তখন আমি টেন মিনিট স্কুলের ভার্সিটি B Unit + গুচ্ছ এডমিশন কোর্স - ২০২২ এ ভর্তি হলাম। নিজের সাধ্য অনুযায়ী পড়ার চেষ্টা করেছি। ভাইয়াদের কথাগুলো মেনে চলার চেষ্টা করেছি। সবসময়ই আল্লাহর উপর ভরসা করেছি । আল্লাহর কাছে একটা ভালো রেজাল্ট চেয়েছি। আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ আমাকে ভালো সেটা দিয়েছেন। আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ৭৪৪তম হয়েছি।
আরও দেখুন
ইউসুফ হাসান
৭৪৪ তম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
আমি টেন মিনিট স্কুলের সাথে HSC 2022 ক্র্যাশ কোর্স থেকে যুক্ত আছি। এই কোর্সের শিক্ষকবৃন্দ ছিলেন অত্যন্ত আন্তরিক। বিশেষ করে বাংলা ও ইংরেজির ভাইয়া-আপুদের কথা বলতেই হয়। প্রত্যেকটি টপিক ভেঙে ভেঙে তাঁরা আমাদের বুঝিয়েছেন। অনেক সন্দেহ দূর করেছেন। কমেন্টবক্সে কমেন্টে প্রশ্ন করলে সবগুলো প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন। এমনকি এমনও হয়েছে যে, এক টপিক একই ক্লাসে পাঁচ-সাতবার করে বুঝিয়েছেন। প্রচুর এক্সট্রা ক্লাস তারা নিয়েছেন। এইরকম যত্নের ফলই মূলত আমার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এই ফলাফল। এখানে আরেকটি বিষয় উল্লেখ্য, আমি সায়েন্সের শিক্ষার্থী হলেও, ভর্তিপরীক্ষার সময় আমার লক্ষ্য ছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইবিএ। আমি সম্পূর্ণ মনোযোগের সাথে আইবিএর প্রিপারেশন নিয়েছিলাম। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত আমার আইবিএতে চান্স হয়নি। তবে আমি ব্যাকআপ হিসেবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের খ ইউনিটকে রেখেছিলাম। এইচএসসির প্রস্তুতির সময় যা পড়েছিলাম, তা-ই বারবার রিভিশন দিতাম। আর প্রশ্নব্যাংক সলভ করতাম। আইবিএর প্রিপারেশনের পাশাপাশি বাংলা আর সাধারণ জ্ঞানটা তাই প্রতিদিন পড়ে নিতাম। আল্লাহর ওপর ভরসা রেখে নিজের শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতির অংশ হিসেবে টেন মিনিট স্কুলের নোটগুলো দেখছিলাম। আর বেশ ভালোই আত্মবিশ্বাস পাচ্ছিলাম। কারণ এই টপিকগুলো এত ভেঙে ভেঙে টেন মিনিট স্কুলের শিক্ষকেরা আমাকে পড়িয়েছেন, তাতে অবশ্যই আমি এই পরীক্ষায় ভালো করবো ভেবে মনে সাহস রেখেছিলাম। এক্সামের দিন ঠান্ডা মাথায় সর্বোচ্চ সতর্কতার সাথে যা পারতাম, সাধ্যমতো উত্তর করেছিলাম। কিন্তু কখনো ভাবিনি যে, আমি ১০৪তম হয়ে যাবো। আমি ভাবছিলাম, আমি হয়তো সেরা ৫০০-৬০০-এর মধ্যে থাকবো। কিন্তু ১০৪-তম হওয়া ছিল আমার কাছে স্বপ্নের মতো। আমার এই স্বপ্নের মত ফলাফলের জন্য টেন মিনিট স্কুল পরিবারের প্রতি আমি আন্তরিকভাবে কৃতজ্ঞ।
আরও দেখুন
সামিন ইয়াসার রাইয়ান
১০৪ তম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
আলহামদুলিল্লাহ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে খ ইউনিটে ১২৩ তম হয়েছি। আমার অ্যাডমিশন জার্নিতে টেন মিনিট স্কুল এর অবদান আসলে আমি বলে বোঝাতে পারবো না, আমি কখনোই কোনো লাইভ ক্লাস মিস করতাম না, ক্লাসের সময় খাতা কলম নিয়ে রেডি থাকতাম, নোট করতাম, মনোযোগ দিয়ে ক্লাস করতাম, ভাইয়া আপুদের এডভাইস শুনতাম। নিজে নিজের সর্বোচ্চটা দিয়ে চেষ্টা করেছি, আলহামদুলিল্লাহ, আল্লাহ্ আমার সহায় হয়েছেন। আপনাদের লেকচার শিট পড়েছি, লিখেছি, প্রাকটিস করেছি। আমার অ্যাডমিশন জার্নিতে আমার পাশে থাকার জন্য আপনাদের সবাই কে অশেষ ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা। বিশেষত সানি ভাই, সাকিব ভাইয়াগণ, দুর্জয় ভাইয়া, আকাশ ভাইয়া, প্রভা আপু, লুবাবা আপু, মুনজেরিন আপু এবং এর সাথে সাথে ক্যামেরার পিছনে কাজ করতে থাকা বাকিদের ও।
আরও দেখুন
নাফিসা ফাবিহা রহমান
১২৩ তম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
10 Minute School এর পরিশ্রমী শিক্ষকদের সাহায্যে আমি এইচএসসি পরীক্ষায় একটি ভালো প্রিপারেশন নিতে পেরেছি। এর পরবর্তীতে ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতি নিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সুযোগ পাওয়ার জন্য 10 Minute School এর ভাইয়া এবং আপুদের অবদান অনেক। তাদের মাধ্যমে আমি ভালো প্রস্তুতি নিতে ও নিজের আত্মবিশ্বাস ধরে রাখতে উৎসাহিত হয়েছি। অসংখ্য ধন্যবাদ আমার প্রিয় 10 Minute School কে। ❤️
আরও দেখুন
তাহিয়াত আরফিনা
২৪৮ তম , ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
আমি মূলত বিজ্ঞান বিভাগের স্টুডেন্ট। তারপরও কলা বিভাগের সাবজেক্ট, বিশেষত ইংলিশ নিয়ে পড়ার খুব ইচ্ছে ছিলো। কিন্তু অদ্ভুতভাবে প্রথমে মেডিকেলের কোর্সে ভর্তি হই, দুই সপ্তাহ পর ভার্সিটি ক কোর্সে ভর্তি হই। মেডিকেলের পরীক্ষার পর ভার্সিটির কোচিং-এ যাওয়াও ছেড়ে দিয়েছিলাম। তারপর মন মাথা স্থির করে টেন মিনিটের ভার্সিটি B unit + গুচ্ছের কোর্সে ভর্তি হই এবং শেষ ২০ দিন বি ইউনিটের জন্য প্রিপারেশন নিই। আলহামদুলিল্লাহ! আমি আমার রেজাল্ট নিয়ে সন্তুষ্ট। এই শেষের দিনগুলোতে টেন মিনিটের লেকচার শিট গুলো অনেক বেশি হেল্প করেছে, বিশেষ করে সাধারণ জ্ঞানের লেকচার এবং লেকচার শিট। আমি কৃতজ্ঞ আপনাদের পরিশ্রম ও চেষ্টার প্রতি। বাসার প্রত্যেকে এখনও চায় আমি যেন প্রাইভেট মেডিকেলে ভর্তি হই। কিন্তু তা আমি চাই না। আমার ইচ্ছের বাস্তবায়নের পথে টেন মিনিটের ভূমিকা যেন আমার চেয়েও বেশি। Thank you all. ❤️
আরও দেখুন
ফাহমিদা রহমান মুমু
৪৪২ তম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার অদম্য স্বপ্ন নিয়েই টেন মিনিট স্কুলের ভার্সিটি বি ইউনিট+গুচ্ছ এডমিশন কোর্স-২০২২ এ ভর্তি হই। শুরু থেকেই ক্লাসগুলো খুব মনোযোগ সহকারে দেখতাম এবং নোট করে রাখতাম।টেন মিনিট স্কুলের লেকচার শিট এবং স্লাইড গুলো খুবই মানসম্পন্ন ছিল। ক্লাস-পরবর্তী পরীক্ষা, সাপ্তাহিক পরীক্ষা, মডেল টেস্টগুলো আমার সাফল্যের ক্ষেত্রে অনেকটা অবদান রেখেছে নিঃসন্দেহে। তাছাড়া ভাইয়া এবং আপুদের নির্দেশনা ও অনুপ্রেরণা আমাকে অনেকটাই উজ্জীবিত করেছে। টেন মিনিট স্কুলের B Unit + গুচ্ছ কোর্সের সাথে সংশ্লিষ্ট ভাইয়া এবং আপুরা আমার জন্য বা আমাদের জন্য যেটা করেছেন তার জন্য চিরকৃতজ্ঞ থাকবো।
আরও দেখুন
তাজমা ইসলাম ফিমা
৯০৫তম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
২০১৬ সাল থেকেই টেন মিনিট স্কুলের ফ্রি ক্লাসগুলো করি৷ এরপর ২০২০ সালে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে জিপিএ ৫ পেয়ে আদমজী ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল থেকে ভর্তি হই শহীদ পুলিশ স্মৃতি কলেজে বিজ্ঞান বিভাগে। পরে সায়েন্সের সিলেবাস শেষ না হওয়ায় এইচএসসি পরীক্ষার কয়েক মাস আগে আর্টস এ ভর্তি হই, কলেজে ভর্তির প্রায় দেড় বছর পর। এ সময়টায় আর্টস এর শর্ট সিলেবাস শেষ করা সহজ ছিল না। এ সময় টেন মিনিট স্কুলের অনলাইন ফ্রি ক্লাসে 'অর্থনীতি' নোট করে করে পড়েছি। এতে আমি আমার কনফিডেন্স ফিরে পাই। পরে এইচএসসিতেও জিপিএ ৫ পাই। এতে ভূমিকা রেখেছে টেন মিনিট স্কুলের ফ্রি 'অর্থনীতি' ও 'ভূগোল' ক্লাস। এরপর ইউসিসিতে ভর্তি হই। পরে ভাবলাম, টেন মিনিট স্কুলের অনলাইন ক্লাসে ভর্তি হয়ে যাই৷ প্রভা আপু, দুর্জয় ভাইয়া, সাকিব বিন রশিদ ভাইয়া, মুনজেরিন আপু, সানি ভাইয়া, লুবাবা আপুর ক্লাসগুলো সবসময় ফলো করতাম। মূলত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ২/৩ মাস আগে ভর্তি হয়েছিলাম কোর্সটিতে৷ এরমধ্যেই সকল লেকচার শীটগুলো পড়ে শেষ করেছি৷ গাইডলাইনগুলো ফলো করেছি৷ রেসাল্ট পেয়েছি।
এ পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষায় আমার যত সাফল্য,
১. ২৯৫তম, 'ক' এবং ৯৫১তম 'খ' ইউনিট, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
২. ৬০তম, 'ক' ইউনিট, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
৩. ৬৬০তম, 'খ' এবং ৫৬৯তম 'ঘ' ইউনিট, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
আমার এ সাফল্যের জন্য সর্বপ্রথম ধন্যবাদ জানাই সৃষ্টিকর্তা, মা ও বাবাকে। আমার এ সাফল্যে কিঞ্চিৎ হলেও টেন মিনিট স্কুলের গৃহীত ক্লাসগুলোর ভূমিকা অগ্রগণ্য। ধন্যবাদ টেন মিনিট স্কুলের সমগ্র টিচিং প্যনেলকে।
আরও দেখুন
রজত শুভ্র রায়
৯৫১ তম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের B ইউনিটের প্রস্তুতির ক্ষেত্রে সবচেয়ে প্রয়োজন হলো নিজের চারপাশটা সম্পর্কে জানা। আমি মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক বিজ্ঞান বিভাগ থেকে পাশ করেছি। তাই মানবিকের কারিকুলাম এর সাথে আমার এডজাস্টমেন্টটা একটু ডিফারেন্ট ছিল। সারাক্ষণ হাতে-কলমে প্র্যাকটিস করার অভ্যাস থেকে পুরোপুরি মুখস্ত বিদ্যার মধ্যে এসে পড়লাম।আমি সাকিব ভাইয়ার কিছু কিছু ইউটিউব ক্লাস করতাম , সেখানে আমার দেখে মনে হলো ভাইয়া যেখানে সরাসরি ক্লাস নেন সেই ক্লাস অবশ্যই আরো অনেক বেশি ফ্রুটফুল হবে আমার জন্য। সেই চিন্তা থেকেই মূলত টেন মিনিট স্কুলের সাথে যুক্ত হওয়া। আমাদের লাইভ ক্লাস গুলা সত্যি অসাধারণ ছিল। আমি কিছুদিন পরে ভর্তি হওয়ায় আগের অনেক ক্লাস মিস করেছিলাম । নিজের মধ্যে একটা দ্বিধা কাজ করতে যে এত ক্লাস কবে শেষ করব। রাতে ঘুমানোর সময় আমি আমার সাধারণ জ্ঞানের ক্লাস ছেড়ে রেখে ঘুমাতাম, মূলত ক্লাসে যা পড়ায় সেটা আরেকবার শুনতে শুনতেই ঘুমাতাম। আর সব থেকে যে জিনিসটা ভালো হয়েছে, তা হলো আমরা প্রায় পরীক্ষার তিন দিন আগে পর্যন্ত অনলাইনে মডেল টেস্ট দিয়েছি। এর ফলে আমার প্রস্তুতি যাচাইটা আমার জন্য অনেক সহজ হয়ে গিয়েছিল। কোন সাবজেক্টে ল্যাকিংস আছে কিংবা কোন সাবজেক্টে মোটামুটি আমি ভালো প্রস্তুতি নিতে পেরেছি সেটা সম্পর্কে একটা ধারণা হয়ে গিয়েছিল। পাশাপাশি রিটেনের জন্য টেনিস স্কুলের সিট গুলা হেল্প করেছে। সর্বোপরি মহান আল্লাহর অশেষ রহমতে এবং আমার পরিবার ও শিক্ষকদের দোয়ায় আমি আজকে সফল হতে পেরেছি। আলহামদুলিল্লাহ।
আরও দেখুন
জান্নাতুস শিরিয়া স্বচ্ছ
৫৮ তম , ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
আমি বিজ্ঞান বিভাগের একজন ছাত্র। মেডিকেল এডমিশন পরীক্ষায় চান্স না পাওয়ার পর থেকে মানবিক বিভাগে পরীক্ষা দেওয়ার জন্য প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করেছিলাম । তখন আমি টেন মিনিট স্কুলের ভার্সিটি B Unit + গুচ্ছ এডমিশন কোর্স - ২০২২ এ ভর্তি হলাম। নিজের সাধ্য অনুযায়ী পড়ার চেষ্টা করেছি। ভাইয়াদের কথাগুলো মেনে চলার চেষ্টা করেছি। সবসময়ই আল্লাহর উপর ভরসা করেছি । আল্লাহর কাছে একটা ভালো রেজাল্ট চেয়েছি। আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ আমাকে ভালো সেটা দিয়েছেন। আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ৭৪৪তম হয়েছি।
আরও দেখুন
ইউসুফ হাসান
৭৪৪ তম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
আমি SSC-20 batch ছিলাম। আমাদের পরীক্ষা শেষ হওয়ার কিছু দিন পর থেকেই লক ডাউন শুরু হয়ে যায়। তাই গ্রামের বাড়িতে যেয়ে আর শহরে আসতে পারিনি তখন। আমার বড় ভাই তখন আমাকে বায়োলজি পড়াতো,কারন সে সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজে পড়ে। তাই বায়োলজিতে আমি এগিয়ে ছিলাম অনেকটাই। কিন্তু পদার্থ, রসায়ন, গনিত ততটা শেষ হয়নি। আমার এক বন্ধু আবিদের মাধ্যমে ১০ মিনিট স্কুলের ক্রাশ কোর্স সম্পর্কে জানতে পারি, সে তার লভ্যাংশের টাকা আমাকে ফিরিয়ে কম টাকার মাধ্যমে কোর্স এনরোল করার সুযোগ করে দেয়। তখন থেকেই সেখানের ক্লাস করা,বিশেষ করে ভাইয়ারা পদার্থ, রসায়ন, বায়োলজির যে ক্লাস গুলো নিতো তা খুবই সহায়ক ছিলো, কারণ তাদের কন্টেন্ট একাডেমিক এর পাশাপাশি এডমিশন লাইফেও এগিয়ে যেতে সাহায্য করে। এবং এডমিশন কোর্সের ক্লাসগুলো থেকে অনেক শর্টকাট শিখি যা এডমিশন টেস্টে ভালো করতে অনেক হেল্প করেছে।
আরও দেখুন
রিয়াজুস সালেহীন
৭৭ তম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
কলেজ জীবনে ক্রাশ কোর্স থেকে অনেক উপকৃত হয়েছি। ক্রাশ কোর্সে ভাইয়ারা অনেক ভালো ভাবে সিলেবাস শেষ করতে সাহায্য করেছে। এরপর এডমিশন কোর্সেও ভাইয়ারা অনেক ভালো ক্লাস নিয়েছেন, খুব ভালোভাবে বুঝিয়ে দিয়েছেন প্রতিটা টপিক যা আমার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পাওয়ার জন্য অনেক বেশি প্রভাব ফেলেছে।
আরও দেখুন
আদিব বিন ইকবাল
৪৯ তম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
আমি টেন মিনিট স্কুলের ক্রাশ কোর্স ও ভার্সিটি A Unit + গুচ্ছ এডমিশন কোর্সে ছিলাম। আমি ঢাকা কলেজ থেকে এইচএসসি পাশ করেছি। ঢাকায় ভর্তি হবার পর ভাবছিলাম স্যারদের কাছে প্রাইভেট পড়েই এইচএসসি লাইফ পার করতে হবে। এরপর টেন মিনিট স্কুলের ক্রাশ কোর্সের কথা জানতে পারি । কোর্স ফি এত্ত কম দেখে ভাবছি ভর্তি হয়ে থাকি পরেরটা দেখা যাবে বাট বিভিন্ন ভাইয়ারা এত্ত বস বস লেভেলের শিক্ষক দের ক্লাস করে আমার ভুল ভাঙ্গে। আমার ফুল এইচএসসি লাইফে কোন প্রাইভেট পড়তে হয় নাই।অনলাইনে এত্ত ভালো ভালো কন্টেন্ট আর এত্ত সুন্দর প্লাটফর্ম। আমি সিউর কেউ যদি অনলাইনে পড়তে শুরু করে তার আর কিছুই লাগবে না। আর আমার অনলাইন জগৎ শুরু হয়েছে টেন মিনিট স্কুলের হাত ধরে। টেন মিনিট স্কুলের শুভ্র ভাইয়া, তৌফিক ভাইয়ার থেকেই বায়োলজির উপর ভালোবাসা শুরু,তারপর অপার ভাইয়া, তন্ময় ভাইয়ার কনসেপ্ট , এত্ত অসাধারণ বলে বুঝানো সম্ভব না। তাই কৃতজ্ঞতা টেন মিনিট স্কুলের প্রতি এবং ভবিষ্যতে আরো বেস্ট সার্ভিস স্টুডেন্টদের দিবে এটাই কামনা করি।
আরও দেখুন
মোঃ আতিকুর রহমান
৭২১ তম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
বায়োলজিতে অনেক উইক ছিলাম, টেন মিনিট স্কুলের মেডিকেল কোর্স থেকে বায়োলজিতে অনেক ইম্প্রুভ করি। এরপর ভার্সিটি A Unit + গুচ্ছ এডমিশন কোর্সের ক্লাস করে কনফিডেন্স অনেক বেড়ে যায় ফলে ভর্তি পরীক্ষায়ও অনেক ভালো করি। টেন মিনিট স্কুলের প্রতি কৃতজ্ঞ। "
জান্নাতুল ফেরদৌস মারিয়া
১০০৮ তম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
আমি SSC-20 batch ছিলাম। আমাদের পরীক্ষা শেষ হওয়ার কিছু দিন পর থেকেই লক ডাউন শুরু হয়ে যায়। তাই গ্রামের বাড়িতে যেয়ে আর শহরে আসতে পারিনি তখন। আমার বড় ভাই তখন আমাকে বায়োলজি পড়াতো,কারন সে সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজে পড়ে। তাই বায়োলজিতে আমি এগিয়ে ছিলাম অনেকটাই। কিন্তু পদার্থ, রসায়ন, গনিত ততটা শেষ হয়নি। আমার এক বন্ধু আবিদের মাধ্যমে ১০ মিনিট স্কুলের ক্রাশ কোর্স সম্পর্কে জানতে পারি, সে তার লভ্যাংশের টাকা আমাকে ফিরিয়ে কম টাকার মাধ্যমে কোর্স এনরোল করার সুযোগ করে দেয়। তখন থেকেই সেখানের ক্লাস করা,বিশেষ করে ভাইয়ারা পদার্থ, রসায়ন, বায়োলজির যে ক্লাস গুলো নিতো তা খুবই সহায়ক ছিলো, কারণ তাদের কন্টেন্ট একাডেমিক এর পাশাপাশি এডমিশন লাইফেও এগিয়ে যেতে সাহায্য করে। এবং এডমিশন কোর্সের ক্লাসগুলো থেকে অনেক শর্টকাট শিখি যা এডমিশন টেস্টে ভালো করতে অনেক হেল্প করেছে।
আরও দেখুন
রিয়াজুস সালেহীন
৭৭ তম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
কলেজ জীবনে ক্রাশ কোর্স থেকে অনেক উপকৃত হয়েছি। ক্রাশ কোর্সে ভাইয়ারা অনেক ভালো ভাবে সিলেবাস শেষ করতে সাহায্য করেছে। এরপর এডমিশন কোর্সেও ভাইয়ারা অনেক ভালো ক্লাস নিয়েছেন, খুব ভালোভাবে বুঝিয়ে দিয়েছেন প্রতিটা টপিক যা আমার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পাওয়ার জন্য অনেক বেশি প্রভাব ফেলেছে।
আরও দেখুন
আদিব বিন ইকবাল
৪৯ তম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
আমি টেন মিনিট স্কুলের ক্রাশ কোর্স ও ভার্সিটি A Unit + গুচ্ছ এডমিশন কোর্সে ছিলাম। আমি ঢাকা কলেজ থেকে এইচএসসি পাশ করেছি। ঢাকায় ভর্তি হবার পর ভাবছিলাম স্যারদের কাছে প্রাইভেট পড়েই এইচএসসি লাইফ পার করতে হবে। এরপর টেন মিনিট স্কুলের ক্রাশ কোর্সের কথা জানতে পারি । কোর্স ফি এত্ত কম দেখে ভাবছি ভর্তি হয়ে থাকি পরেরটা দেখা যাবে বাট বিভিন্ন ভাইয়ারা এত্ত বস বস লেভেলের শিক্ষক দের ক্লাস করে আমার ভুল ভাঙ্গে। আমার ফুল এইচএসসি লাইফে কোন প্রাইভেট পড়তে হয় নাই।অনলাইনে এত্ত ভালো ভালো কন্টেন্ট আর এত্ত সুন্দর প্লাটফর্ম। আমি সিউর কেউ যদি অনলাইনে পড়তে শুরু করে তার আর কিছুই লাগবে না। আর আমার অনলাইন জগৎ শুরু হয়েছে টেন মিনিট স্কুলের হাত ধরে। টেন মিনিট স্কুলের শুভ্র ভাইয়া, তৌফিক ভাইয়ার থেকেই বায়োলজির উপর ভালোবাসা শুরু,তারপর অপার ভাইয়া, তন্ময় ভাইয়ার কনসেপ্ট , এত্ত অসাধারণ বলে বুঝানো সম্ভব না। তাই কৃতজ্ঞতা টেন মিনিট স্কুলের প্রতি এবং ভবিষ্যতে আরো বেস্ট সার্ভিস স্টুডেন্টদের দিবে এটাই কামনা করি।
আরও দেখুন
মোঃ আতিকুর রহমান
৭২১ তম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
বায়োলজিতে অনেক উইক ছিলাম, টেন মিনিট স্কুলের মেডিকেল কোর্স থেকে বায়োলজিতে অনেক ইম্প্রুভ করি। এরপর ভার্সিটি A Unit + গুচ্ছ এডমিশন কোর্সের ক্লাস করে কনফিডেন্স অনেক বেড়ে যায় ফলে ভর্তি পরীক্ষায়ও অনেক ভালো করি। টেন মিনিট স্কুলের প্রতি কৃতজ্ঞ। "
জান্নাতুল ফেরদৌস মারিয়া
১০০৮ তম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
আলহামদুলিল্লাহ, আল্লাহর অশেষ রহমত ও বাবা-মায়ের দোয়ায় আমি মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা ২২ এ জাতীয় মেধায় ২৮৩ তম স্থান অধিকার করি। টেন মিনিট স্কুল প্রথম থেকেই আমার ব্যাসিক ধারণা উন্নয়নে সাহায্য করেছে। তাছাড়া অনলাইনে এক্সাম, প্রায় সময় ফোনে খুঁজ খবর নেয়া ইত্যাদি বিষয় আমার পড়াশোনায় আগ্রহ যোগিয়েছে। এভাবে টেন মিনিট স্কুল ডিজিটাল প্লাটফর্ম হিসেবে আমার সাফল্যে অবদান রেখেছে।
আরও দেখুন
মো: মুবাশশির ইবনে আমিন সাদী
২৮৩ তম, স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ, ঢাকা
টেন মিনিট স্কুলের Hsc 22 ক্র্যাশ কোর্সের ক্লাসগুলো আমার জন্য অনেক উপকারী ছিলো। বিশেষ করে পদার্থবিজ্ঞান আর রসায়নের ক্লাসগুলা অনেক বেশি helpful ছিলো আমার জন্য। যা আমার একডেমিক প্রস্তুতিকে আরো বেশি জোরালো করেছে এবং এডমিশনের ক্ষেত্রেও কাজে লেগেছে। মেডিকেল এডমিশন কোর্স থেকে অনেক ট্রিকস আয়ত্ত করেছিলাম যা মেডিকেলে চান্স পেতে কাজে লেগেছিল।
আরও দেখুন
ইসরাত জাহান
৩৯৮ তম, স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ, ঢাকা
কলেজ লাইফটা শুরু হয় টেন মিনিট স্কুল দিয়ে। ক্রাশ কোর্স ও মেডিকেল এডমিশন কোর্সের রেগুলার স্টুডেন্ট ছিলাম আমি। মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় চান্স পাওয়ার ক্ষেত্রে টেন মিনিট স্কুলের অবদান অনস্বীকার্য।
তালহা জুবায়ের
৪৭৬ তম , শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ, ঢাকা
তখন ২০২০, সবে করোনা শুরু হয়েছে। এসএসসি দিয়ে একরকম হাওয়ায় উড়ছিলাম-ই বলা যায়, তার উপর নিজের স্বপ্নের কলেজ নটর ডেমে চান্স পাওয়া। অনেকটা সময় এই কারনে প্রায় নষ্ট হয়ে যায়। তখন আবার অনলাইন ক্লাস চলছিল কলেজে, যেগুলোর অনেক কিছুই করা হয়ে ওঠেনি। গ্যাপ থেকে যায় প্রচুর। ততদিনে ২০২১ চলে এসেছে। এরপর একদিন এক বন্ধু জানালো টেন মিনিট স্কুল থেকে বাংলা ইংলিশ ও আইসিটি ফুল কোর্স নামিয়েছে (মনে হয় মাত্র ৫০০ টাকায়, সঠিক মনে নেই)। ভর্তি হয়ে গেলাম। টেন মিনিট স্কুল সম্পর্কে ধারনা ছিল আগে থেকে, টিচার রা কেমন এটা ও মোটামুটি জানতাম। এ কারনে দ্রুতই ভর্তি হয়ে যাই। এরপর ওখানে ক্লাস করতে করতে একসময় সায়েন্স এর ফুল কোর্স লঞ্চ করা হয়। তখন টেন মিনিট স্কুল সম্পর্কে আমার অনেক ভালোলাগা তৈরী হয়েছিল, ভর্তি হলাম এটাতেও। ক্লাসগুলো ছিল আমার জন্য একেকটা সোনার টুকরার মত। এতদিন যেগুলো গ্যাপ ছিল তার সবই প্রায় এখান থেকে কাভার হয়ে যায়। বিভিন্ন ভাইয়াদের ক্লাস থেকে আসলেই অনেক কিছু শেখার আছে। আয়মান ভাইয়া ইংলিশ এর প্রিপজিশনের ক্লাস দেখে নিয়েছিলাম, একটা ত্রিভুজ একে, ওইটা অনেক সুন্দর লেগেছে। এখন পর্যন্ত আর প্রিপজিশন এর সমস্যা নেই। যাক আলহামদুলিল্লাহ এভাবে টেন মিনিট স্কুল এর ক্লাস করেই আমার সিলেবাস এর প্রায় ৭০-৮০% শেষ হয়। যার কারনে বেসিক টা অনেক ভালো হয়ে যায়। এইচ এসসি তেও আলহামদুলিল্লাহ ১২৩৩ মার্ক পেয়ে উত্তীর্ণ হই। এবং মেডিকেল এডমিশনেও চান্স পেয়েছি। এডমিশন কোর্সের ক্লাসগুলোও আমার কাছে অসাধারণ লেগেছে। আমার এডমিশন টেস্ট এ এই বেসিক টা অনেক সাহায্য করেছে, তার জন্য টেন মিনিট স্কুল কে ধন্যবাদ।❣️
আরও দেখুন
মোঃ রেদোয়ানুল হক
৪৭১ তম, শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ, ঢাকা
সত্যি বলতে কী, টেন মিনিট স্কুল আমার লাইফ পরিবর্তন করে দিয়েছে। আমি ফিজিক্স এ একদম দুর্বল ছিলাম, একমাত্র টেন মিনিট স্কুলের ভিডিও দেখে আমার ফিজিক্স এর প্রবলেম দূর হয়ে গেছে এবং ক্লাসগুলোতে বেসিক ক্লিয়ার হওয়ায় মেডিকেল এডমিশনেও ভালো করেছি। সারা জীবন কৃতজ্ঞ থাকবো।
আরও দেখুন
মোঃ রফিক হোসেন
৬২০ তম, শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ, ঢাকা
আলহামদুলিল্লাহ, আল্লাহর অশেষ রহমত ও বাবা-মায়ের দোয়ায় আমি মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা ২২ এ জাতীয় মেধায় ২৮৩ তম স্থান অধিকার করি। টেন মিনিট স্কুল প্রথম থেকেই আমার ব্যাসিক ধারণা উন্নয়নে সাহায্য করেছে। তাছাড়া অনলাইনে এক্সাম, প্রায় সময় ফোনে খুঁজ খবর নেয়া ইত্যাদি বিষয় আমার পড়াশোনায় আগ্রহ যোগিয়েছে। এভাবে টেন মিনিট স্কুল ডিজিটাল প্লাটফর্ম হিসেবে আমার সাফল্যে অবদান রেখেছে।
আরও দেখুন
মো: মুবাশশির ইবনে আমিন সাদী
২৮৩ তম, স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ, ঢাকা
টেন মিনিট স্কুলের Hsc 22 ক্র্যাশ কোর্সের ক্লাসগুলো আমার জন্য অনেক উপকারী ছিলো। বিশেষ করে পদার্থবিজ্ঞান আর রসায়নের ক্লাসগুলা অনেক বেশি helpful ছিলো আমার জন্য। যা আমার একডেমিক প্রস্তুতিকে আরো বেশি জোরালো করেছে এবং এডমিশনের ক্ষেত্রেও কাজে লেগেছে। মেডিকেল এডমিশন কোর্স থেকে অনেক ট্রিকস আয়ত্ত করেছিলাম যা মেডিকেলে চান্স পেতে কাজে লেগেছিল।
আরও দেখুন
ইসরাত জাহান
৩৯৮ তম, স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ, ঢাকা
কলেজ লাইফটা শুরু হয় টেন মিনিট স্কুল দিয়ে। ক্রাশ কোর্স ও মেডিকেল এডমিশন কোর্সের রেগুলার স্টুডেন্ট ছিলাম আমি। মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় চান্স পাওয়ার ক্ষেত্রে টেন মিনিট স্কুলের অবদান অনস্বীকার্য।
তালহা জুবায়ের
৪৭৬ তম , শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ, ঢাকা
তখন ২০২০, সবে করোনা শুরু হয়েছে। এসএসসি দিয়ে একরকম হাওয়ায় উড়ছিলাম-ই বলা যায়, তার উপর নিজের স্বপ্নের কলেজ নটর ডেমে চান্স পাওয়া। অনেকটা সময় এই কারনে প্রায় নষ্ট হয়ে যায়। তখন আবার অনলাইন ক্লাস চলছিল কলেজে, যেগুলোর অনেক কিছুই করা হয়ে ওঠেনি। গ্যাপ থেকে যায় প্রচুর। ততদিনে ২০২১ চলে এসেছে। এরপর একদিন এক বন্ধু জানালো টেন মিনিট স্কুল থেকে বাংলা ইংলিশ ও আইসিটি ফুল কোর্স নামিয়েছে (মনে হয় মাত্র ৫০০ টাকায়, সঠিক মনে নেই)। ভর্তি হয়ে গেলাম। টেন মিনিট স্কুল সম্পর্কে ধারনা ছিল আগে থেকে, টিচার রা কেমন এটা ও মোটামুটি জানতাম। এ কারনে দ্রুতই ভর্তি হয়ে যাই। এরপর ওখানে ক্লাস করতে করতে একসময় সায়েন্স এর ফুল কোর্স লঞ্চ করা হয়। তখন টেন মিনিট স্কুল সম্পর্কে আমার অনেক ভালোলাগা তৈরী হয়েছিল, ভর্তি হলাম এটাতেও। ক্লাসগুলো ছিল আমার জন্য একেকটা সোনার টুকরার মত। এতদিন যেগুলো গ্যাপ ছিল তার সবই প্রায় এখান থেকে কাভার হয়ে যায়। বিভিন্ন ভাইয়াদের ক্লাস থেকে আসলেই অনেক কিছু শেখার আছে। আয়মান ভাইয়া ইংলিশ এর প্রিপজিশনের ক্লাস দেখে নিয়েছিলাম, একটা ত্রিভুজ একে, ওইটা অনেক সুন্দর লেগেছে। এখন পর্যন্ত আর প্রিপজিশন এর সমস্যা নেই। যাক আলহামদুলিল্লাহ এভাবে টেন মিনিট স্কুল এর ক্লাস করেই আমার সিলেবাস এর প্রায় ৭০-৮০% শেষ হয়। যার কারনে বেসিক টা অনেক ভালো হয়ে যায়। এইচ এসসি তেও আলহামদুলিল্লাহ ১২৩৩ মার্ক পেয়ে উত্তীর্ণ হই। এবং মেডিকেল এডমিশনেও চান্স পেয়েছি। এডমিশন কোর্সের ক্লাসগুলোও আমার কাছে অসাধারণ লেগেছে। আমার এডমিশন টেস্ট এ এই বেসিক টা অনেক সাহায্য করেছে, তার জন্য টেন মিনিট স্কুল কে ধন্যবাদ।❣️
আরও দেখুন
মোঃ রেদোয়ানুল হক
৪৭১ তম, শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ, ঢাকা
সত্যি বলতে কী, টেন মিনিট স্কুল আমার লাইফ পরিবর্তন করে দিয়েছে। আমি ফিজিক্স এ একদম দুর্বল ছিলাম, একমাত্র টেন মিনিট স্কুলের ভিডিও দেখে আমার ফিজিক্স এর প্রবলেম দূর হয়ে গেছে এবং ক্লাসগুলোতে বেসিক ক্লিয়ার হওয়ায় মেডিকেল এডমিশনেও ভালো করেছি। সারা জীবন কৃতজ্ঞ থাকবো।
আরও দেখুন
মোঃ রফিক হোসেন
৬২০ তম, শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ, ঢাকা
HR & Admin

Mizanur Rahman
HR & Admin
শিক্ষার্থী

Akram Hossain Shimu
শিক্ষার্থী
শিক্ষার্থী

তামান্না মুস্তারিন
শিক্ষার্থী
শিক্ষার্থী

Tilottoma Sengupta
শিক্ষার্থী
শিক্ষার্থী

ফারিন
শিক্ষার্থী
⭐⭐⭐⭐⭐
ঘরে বসে Spoken English কোর্সটি করে বুঝতে পারলাম শত শত গ্রামার শেখার কোনো প্রয়োজন নেই, দরকার কৌশল এর। বিভিন্ন পরিস্থিতিতে ভীতি কাটিয়ে খুব সহজেই কীভাবে English এ কথা বলা যায় তা শিখতে পেরেছি। মুনজারিন শহীদ আপুর মত দক্ষ শিক্ষকের জন্যই সম্ভব হয়েছে গ্রামার আয়ত্তের কৌশলগুলি শিখা ও তা বাস্তবে প্রয়োগ করা।
ঘরে বসে Spoken English কোর্সটি করে বুঝতে পারলাম শত শত গ্রামার শেখার কোনো প্রয়োজন নেই, দরকার কৌশল এর। বিভিন্ন পরিস্থিতিতে ভীতি কাটিয়ে খুব সহজেই কীভাবে English এ কথা বলা যায় তা শিখতে পেরেছি। মুনজারিন শহীদ আপুর মত দক্ষ শিক্ষকের জন্যই সম্ভব হয়েছে গ্রামার আয়ত্তের কৌশলগুলি শিখা ও তা বাস্তবে প্রয়োগ করা।
আরও দেখুন

Khama Rani Bose
ভর্তি পরীক্ষার্থী
⭐⭐⭐⭐⭐
ঘরে বসে Spoken English কোর্সটি করতে পেরে নিজেকে সৌভাগ্যবান মনে করছি । এই কোর্সটা আমাকে পেশাগত জীবনে অনেক সাহায্য করছে ।
ঘরে বসে Spoken English কোর্সটি করতে পেরে নিজেকে সৌভাগ্যবান মনে করছি । এই কোর্সটা আমাকে পেশাগত জীবনে অনেক সাহায্য করছে ।

Sajid Hasan Sujon
ফার্মাসিস্ট
⭐⭐⭐⭐⭐
ইংরেজি ভাষায় কথোপকথন শেখা শুরু করার ভীতি থেকে মুক্ত করতে অনেক উপকারী ছিল। মুনজারিন শহীদ আপুর সহজ বলা ও বোঝানোর ভঙ্গী আমাকে Spoken English শিখতে আরো আগ্রহী করেছে।
ইংরেজি ভাষায় কথোপকথন শেখা শুরু করার ভীতি থেকে মুক্ত করতে অনেক উপকারী ছিল। মুনজারিন শহীদ আপুর সহজ বলা ও বোঝানোর ভঙ্গী আমাকে Spoken English শিখতে আরো আগ্রহী করেছে।

Shareef Mahmud
মিরপুর সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়
⭐⭐⭐⭐⭐
It’s really an amazing course!! All of the content is good. I really like this content.🫶✨
It’s really an amazing course!! All of the content is good. I really like this content.🫶✨

ST Sarkar
শিক্ষার্থী
⭐⭐⭐⭐⭐
Extraordinary teaching style 💖💖
Extraordinary teaching style 💖💖
