ডেটাবেজ (Database)
ডেটাবেজ সিস্টেম (Database System)
- ডেটাবেজ(Database) হচ্ছে উপাত্ত বা ডেটার সুগঠিত সমাবেশ যা সহজে ব্যবহার, ব্যবস্থাপনা ও আপডেট করা যায় ।
- ডেটাবেজ সিস্টেম একটি সফটওয়্যার যা ডেটাবেজে তথ্য প্রবেশ, পরিবর্তন, উদ্ধার ও পরিচালনা করার জন্য ব্যবহৃত হয়।
- ডেটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম
- ডেটা (Data)
- ডেটাবেজ ইঞ্জিন(Database Engine)
- ডেটাবেজ স্কিম(Database Scheme)
রিলেশনাল ডেটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম/RDBMS
- এটি একটি ডেটাবেজ(Database) সিস্টেম যা ই.এফ. কড (Edgar F. Codd) কর্তৃক আবিষ্কৃত রিলেশনাল মডেল-এর ভিত্তিতে গঠিত হয়।
- মডেলটি বাস্তবায়নের জন্য তিনি ১২টি নিয়মের প্রস্তাব দিয়েছিলেন। প্রোগ্রামটিতে ফাইলগুলোকে সারি ও কলাম হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
রিলেশনাল মডেল ডেটাবেজে(Database) তিনটি দিক ব্যবহার করা হয়:
১. ডেটা স্ট্রাকচার
২. ডেটা ইন্টিগ্রিটি
৩. ডেটা ম্যানিপুলেশন
ডেটাবেজ উইন্ডো (Database Window)
একটি ডেটাবেজ উইন্ডোতে (Microsoft Access) নিম্নলিখিত বিষয় থাকে:
Tables :
- এখানেই প্রকৃতপক্ষে ডেটা সংরক্ষণ করা হয়। এখানে টেবিল পরিবর্তন, সংশোধন কিংবা নতুন ডেটাবেজ(Database) গঠন করা যায় ।
Queries :
- এই ট্যাব থেকে সকল কুয়েরির তালিকা; যেমন : কুয়েরি পরিচালনা, কুয়েরি পরিবর্তন, সংশোধন বা নতুন কোনো কুয়েরি তৈরি করে পাওয়া যায়।
Forms :
- এই ট্যাবে ক্লিক করলে ফর্ম-এর লিস্ট দেখা যায় ।
Reports :
- এই ট্যাবে ক্লিক করলে রিপোর্ট-এর লিস্টসমূহ দেখা যায়।
Page :
- ইন্টারনেট বা ইন্ট্রানেট-এ মাইক্রোসফট একসেস বা SQL(Structured Query Language) সার্ভারে সংরক্ষিত ডেটা নিয়ে কাজ করার জন্য ডেটাবেজ access page তৈরি করা যায় ।
Macro :
- এই ট্যাবে ক্লিক করলে ডেটাবেজের সকল ম্যাক্রো প্রোগ্রামগুলোর তালিকা পাওয়া যাবে।
Module:
- মডিউল এক ধরনের অবজেক্ট যা মূলত প্রোগ্রামিং কোড ধারণ করে। এই ট্যাবে ক্লিক করলে কোনো মডিউলে প্রয়োজনীয় কোড লিখা যায়, বা সংশোধন করা যায় ।
ডেটা টাইপ :
- প্রাত্যহিক জীবনে ব্যবহৃত ডেটা বিভিন্ন ধরনের হতে পারে। ডেটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমে(Database management system) আমরা যেসব ডেটা টাইপ ব্যবহার করতে পারি তা হলো :
টেক্সট (Text) :
- অক্ষর বা চিহ্ন রাখার জন্য এই ডেটা টাইপ ব্যবহার করা হয়।
বাইট (Byte) :
- ০ থেকে ২৫৫ পর্যন্ত যেকোনো সংখ্যা প্রকাশের জন্য বাইট ব্যবহার করা হয়।
ইন্টিজার (Integer):
- 32,768 থেকে +32,767 পর্যন্ত যে কোনো সংখ্যা প্রকাশের জন্য ইন্টিজার ব্যবহৃত হয় ।
ডবল (Double) :
- খুবই বড় সংখ্যা প্রকাশের জন্য ডবল ডেটা টাইপ ব্যবহার হয়।
হ্যাঁ/না (Yes/No):
- এরা লজিকাল ডেটা টাইপ।
অটো নাম্বার (Auto number):
- এই ডেটা টাইপ ধারাবাহিক ডেটার জন্য ব্যবহৃত হয়।
তারিখ/সময় (Date/time) :
- এর মাধ্যমে তারিখ ও সময় প্রকাশ করা যায়।
মেমো (Memo) :
- মেমো, টেক্সট-এর পরিপূরক হিসেবে কাজ করে। বর্ণনামূলক বা মন্তব্যমূলক কোনো কথা লিখতে এটি ব্যবহার করা যেতে পারে। এতে সর্বোচ্চ ৬৩৯৯৯ টি ক্যারেক্টার লেখা যায় ।
কারেন্সি (Currency) :
- টাকা বা মুদ্রার সংখ্যা ধারণ করার জন্য এই ডেটা টাইপ ব্যবহার করা হয়।
OLE (Object Linking and Embedding) Object :
- এই ডেটা টাইপ ছবি, গান, ভিডিও সংরক্ষণ করতে পারে ।
Hyperlink :
- এটি অন্যান্য ফাইলের লিংক ধারণ করে।
Look up wizard:
- সরাসরি কোনো ডেটা এন্ট্রি না করে কোনো লিস্ট থেকে ডেটা নির্বাচন করে ডেটা ইনপুট করার জন্য এ ডেটা টাইপ ব্যবহার করা হয় ।
ডেটাবেজ ল্যাংগুয়েজ(Database Language)
- যে ল্যাংগুয়েজের মাধ্যমে এইসব করা হয় তাকে ডেটাবেজ ল্যাংগুয়েজ বলে। ডেটাবেজ ল্যাংগুয়েজ হলো- Data Definition Language যা ডেটার প্রকারের মধ্যে সম্পর্ক নির্ণয় করে।
Query Language
- এক ধরনের ল্যাংগুয়েজ যা ডেটা প্রবেশ করানো, ডেটা পুনরুদ্ধার বা রিট্রাইভ করা, ডেটা মডিফাই বা ডিলেট করার কাজে সহায়তা করে।
Data Manipulation Language
- যা তথ্য মুছে ফেলা, এন্ট্রি করা, আপডেট করার কাজে সহায়তা করে।
Data Control Language:
- কুয়েরি ডেটাবেজের(Query database) কোনো নির্দিষ্ট তথ্য আলাদা প্রদর্শন বা ছাপানোর প্রয়োজন হতে পারে। কুয়েরির মাধ্যমে এটি করা যায়। কুয়েরির সাহায্যে নির্দিষ্ট ফিল্ডের ডেটা, নির্দিষ্ট গ্রুপের ডেটা, নির্দিষ্ট শর্তের ভিত্তিতে প্রদর্শন ও ছাপিয়ে প্রদর্শন করা যায়
বিভিন্ন প্রকারের কুয়েরি আছে। যেমন :
- সিলেক্ট কুয়েরি
- প্যারামিটার কুয়েরি :
- ক্রসট্যাব কুয়েরি
- অ্যাকশন কুয়েরি :
- SQL কুয়েরি
SQL কুয়েরি :
- SQL-এর পূর্ণরূপ হলো Standard Query Language। এটি শক্তিশালী ডেটা ম্যানিপুলেশন ও ডেটা ডেফিনেশন ল্যাঙ্গুয়েজ । SQL কুয়েরি চার ধরনের হতে পারে। যথা
- Data-Definition Query
- Pass-through Query
- Union Query
Sub-Query সর্টিং (Sorting):
- ডেটাবেজের(Database) রেকর্ডগুলো নির্দিষ্ট ক্রমে সাজানোকে সর্টিং বলে। এটি উর্ধ্বমুখী/ Ascending order অথবা নিম্নমুখী/ Descending order এ হতে পারে।
ইনডেক্সিং (Indexing) :
- এটি একটি ডেটা রাখার পদ্ধতি যা খুবই দক্ষভাবে ডেটা বের করতে পারে। এখানে ফাইলগুলোকে অবরোহী অথবা আরোহী/ লজিক্যাল অর্ডার অনুসারে সাজানো হয়, যাতে খুবই সহজে তা পাওয়া যায় ।
ডেটা এনক্রিপশন (Data Encryption) :
- মূল তথ্যকে গোপন করার পদ্ধতিকেই ডেটা এনক্রিপশন বলে।
কম্পিউটার ক্লোন
- আইবিএম পিসি ছাড়া অন্য যে সকল কম্পিউটারে আইবিএম পিসি’র তৈরি সফটওয়্যার ও বিভিন্ন যন্ত্রাদি চলে বা চালানো যায়, সেসব কম্পিউটারকে ক্লোন বলে ।
কম্পিউটার ভিশন (Computer Vision)
- কম্পিউটার চিত্রের উজ্জ্বল ও অনুজ্জ্বল বর্ণ প্রদর্শনের মাধ্যমে প্রকৃত চিত্র ফুটিয়ে তোলাই কম্পিউটার ভিশন।
ভয়েস প্রসেসিং (Voice Processing)
- ভয়েস প্রসেসিং হলো কণ্ঠস্বর হতে সৃষ্ট ডেটা সংরক্ষণ ও প্রক্রিয়াকরণ এবং প্রয়োজনে তা অন্য স্থানে প্রেরণ।
কৃত্তিম বুদ্ধিমত্তা (Artificial Intelligence)
- মানুষ যেভাবে চিন্তাভাবনা করে, কৃত্রিম উপায়ে কম্পিউটারে সেভাবে চিন্তাভাবনার রূপদান প্রক্রিয়াকে Artificial Intelligence বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বলা হয়।
- পঞ্চম প্রজন্মের কম্পিউটারগুলো একই সময়ে বহুবিধ কাজ অতি দ্রুততার সাথে সম্পন্ন করতে পারবে
- Artificial Intelligence বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা হচ্ছে কম্পিউটার বিজ্ঞানের একটি শাখা যেখানে মানবজাতির বুদ্ধিমত্তার ন্যায় কম্পিউটার আচরণ করতে পারে।
হোম পেজ
- একে ইন্ট্রোডাক্টরি পেইজ বলে। ইন্টারনেটে কোনো ওয়েবপেইজের শুরুতেই পেইজটির পরিচিতি সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য সম্বলিত অথবা কনটেন্ট সম্বলিত একটি পেইজ দেখা যায়। একে হোম পেজ বলে ।
ডিএনএ কম্পিউটিং
- ডিএনএ কম্পিউটিং হল ডিএনএ অণু ব্যবহার করে গণনা করা।
- ডিএনএ অণু প্রচলিত যে কোন কম্পিউটার চিপ হতে অনেক বেশি তথ্য স্টোর করে রাখতে পারে।
বুলিয়ান অ্যালজেবরা
- জর্জ বুল ১৮৫৪ সালে গণিত এবং যুক্তির মধ্যে যে সুস্পষ্ট সম্পর্ক রয়েছে তা সনাক্ত করতে সক্ষম হন। তার এই বীজগণিতই বুলিয়ান বীজগণিত বা বুলিয়ান অ্যালজেবরা নামে পরিচিত।
- বুলিয়ান অ্যালজেবরায় প্রত্যেকটি লজিকের দুটি মান (০ থেকে ১) থাকে। একটি মান সত্য হলে অন্যটি হবে মিথ্যা।
কম্পিউটার ভ্যাকসিন
- Computer Vaccine এক ধরনের প্রোগ্রাম যা ভাইরাস প্রোগ্রামকে চিহ্নিত করে, তা দূরীভূত করে এবং কম্পিউটার সিস্টেমকে ভাইরাস প্রতিরোধী করে ।
গুরুত্বপূর্ণ তথ্য
ডেটাবেজ
- যাবতীয় তথ্য ব্যবস্থাপনার কাজ করার প্রোগ্রাম।
ইনপুটের কাজ :
- এটি প্রোগ্রাম ও ডেটাকে বৈদ্যুতিক তরঙ্গে রূপান্তর করে এবং সংরক্ষণের জন্য তা অভ্যন্তরীণ স্মৃতি অংশে পাঠায়।
বিট;
- কোনো ইলেকট্রনিক সিগন্যালকে বাইনারী ডিজিট ‘o’ এবং ‘1’ এ প্রকাশ করাই হল বিট ।
বাইট :
- ৮টি বিটের সমষ্টিকে বাইট বলা হয় ।
CAD:
- CAD বা Computer Aided Design/Drafting রেখা বা লাইনের সাহায্যে নকশা বা ডিজাইনের কাজ করার একটি চমৎকার ব্যবহারিক কর্মসূচি।
- এক মেগাবাইটে ১০ লক্ষ বা ১ মিলিয়ন বাইট ।
- সুপার কম্পিউটার দিয়ে পরমাণু বোমা বিস্ফোরণের প্রকৃত পরিবেশ সমতায়ন করা হয়।
- BCC- Blind Carbon Copy
- প্রথম বাণিজ্যিকভাবে সফল পার্সোনাল কম্পিউটারের নাম এ্যালটেয়ার ৮৮০০। এটি তৈরি করেছিল মাইক্রো ইন্সট্রুমেন্টেশন এন্ড টেলিমেট্রি সিস্টেমস ।
- কম্পিউটারের কোন কোম্পানিকে ‘Big Blue’ বলা হয়?- আইবিএম (IBM)।
- বিশ্বের প্রথম ও একমাত্র কম্পিউটার যাদুঘরটি অবস্থিত যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টায় ।
- কম্পিউটারের কার্যক্রম কেন প্রায় নির্ভুল?- ইলেকট্রনিক বর্তনীর কার্যকারিতার কারণে।
- প্রোগ্রাম কী?- কম্পিউটার দিয়ে সমস্যা সমাধানের জন্য বিশেষ অনুক্রমে সাজানো কাজের নির্দেশাবলি
- সবচেয়ে শক্তিশালী কম্পিউটার হলো – সুপার কম্পিউটার।
- মার্ক-১ কত ফুট লম্বা ছিল? – ৫১ ফুট।
- দুনিয়ার প্রথম বাণিজ্যিক ইলেক্ট্রনিক কম্পিউটারের নাম কী? – ইউনিভাক (UNIVAC)।
- বাংলাদেশে সর্বপ্রথম কম্পিউটার স্থাপিত হয় কোথায়, কত সালে? পরমাণু শক্তিকেন্দ্র, ঢাকা, ১৯৬৪ সালে ।
- বাংলাদেশে দ্বিতীয় কম্পিউটার স্থাপিত হয় কোথায়? ১৯৬৫ সালে আদমজী জুট মিলে।
- কম্পিউটারে কাজের হিসেব করা হয়—– ন্যানো সেকেন্ডে।
- কম্পিউটারের প্রাণশক্তি কোনটি? – সফটওয়্যার।
- পার্সোনাল কম্পিউটারকে কোন প্রজন্মের কম্পিউটার হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে? – চতুর্থ প্রজন্মের ।
- বাংলাদেশের প্রথম অনলাইন পত্রিকার নাম কী? bdnews24.com
- পৃথিবীর প্রথম স্বয়ংক্রিয় গণনাযন্ত্র কোনটি? – মার্ক-১।
- মার্ক-১ এর ওজন কত? – ৫ টন।
- বাংলাদেশের কোন ব্যাংক সর্বপ্রথম কম্পিউটার স্থাপন করে? ইউনাইটেড ব্যাংক লিমিটেড।
- কম্পিউটারের মস্তিষ্কস্বরূপ- – সিপিইউ।
- কম্পিউটার কোন পরিমাপন পদ্ধতিতে কাজ করে? এনালগ ।
- কম্পিউটারের প্রধান মেমরি কোথায় থাকে? মাইক্রোপ্রসেসর ও সিপিইউ এর মাঝে ।
- প্রথম মাইক্রোপ্রসেসরটির নাম কী? – ইনটেল ৪০০৪।
- প্রথম মাইক্রোকম্পিউটার বাজারে ছাড়া হয় কবে? – ১৯৭৬ সালে।
- প্রথম মাইক্রোকম্পিউটারের নাম কী? অ্যাপল।
- ক্যালকুলেটরে সর্বোচ্চ কত ডিজিট দিয়ে কাজ করা যায়? ১২ থেকে ১৩।
- বাংলাদেশে স্থাপিত দ্বিতীয় কম্পিউটারটি ছিল— আইবিএম ১৪০০ সিরিজের।
- কম্পিউটারের প্রধান প্রিন্টেড সার্কিট বোর্ডকে কী বলে? মাদারবোর্ড।
- IC চিপ দিয়ে তৈরি প্রথম ডিজিটাল কম্পিউটার কোনটি? IBM 360
- বাংলাদেশে প্রথম ডিজিটাল কম্পিউটার পত্রিকার নাম কী? – আইটিকম।
- কম্পিউটারের ক্ষেত্রে তথ্য পরিবহনের জন্য পরিবাহী পথকে কী বলে? – বাস।
- উপাত্ত গ্রহণ ও নির্গমন বাসের নাম কি? – ডেটাবেস ।
- Oracle কী? – Data base
- বাংলা ভাষায় প্রথম কম্পিউটার পত্রিকার নাম কী? কম্পিউটার জগৎ (১৯৯১ সালে প্রকাশিত)।
- বাংলাদেশে কম্পিউটার কাউন্সিল গঠিত হয় কবে? – ১৯৯০ সালে ।
- মাইক্রোকম্পিউটারের জনক কে? – হেনরি এডওয়ার্ড রবার্ট ।
- ফ্লপি ডিস্ক কী? – একটি পরিবাহী স্মৃতি।
- UNIX অপারেটিং সিস্টেমের উদ্ভাবক প্রতিষ্ঠান কোনটি? – আইবিএম।
- MS Excel কী? – Spreadsheet Software
- কম্পিউটারের প্রথম প্রোগ্রামিং ভাষা কোনটি? – ADA.
- Y-2K বাগ কী? ২০০০ সালের ১ জানুয়ারি সারা বিশ্বে কম্পিউটার বিপর্যয়ের কারণ ।
- H.T.M.L কী? Hyper Text Markup Language.
- কম্পিউটারে বর্ণ, শব্দ ও চিহ্নের সমন্বয় কী? — মাল্টিমিডিয়া ।
- কোন কাজটির জন্য কম্পিউটারের ব্যবহার অধিকতর গুরুত্বপূর্ণ? তথ্য সংরক্ষণ।
- কোন দশকের শেষ দিক থেকে আমাদের দেশে কম্পিউটারের সাহায্যে কম্পোজ করার কাজ শুরু হয়? – আশি দশকের শেষ দিক থেকে
- The character ‘E’ is the word ‘E-mail’ stands for Electronic.
- কম্পিউটার ভিত্তিক মাল্টিমিডিয়াকে বলে— নন-লিনিয়ার মাল্টিমিডিয়া।
- আমাদের দেশে আগে কম্পোজ করা হত কী ধরনের অক্ষর দিয়ে? – সীসার।
- মুদ্রণ জগতে লেখা সাজানোর কাজকে কী বলে? কম্পোজ।
- বড় অক্ষরে ছাপার জন্য কিসের তৈরি হরফ ব্যবহার করা হত? কাঠের।
- কোন যুদ্ধে কম্পিউটার অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ করেছে? – উপসাগরীয় যুদ্ধে।
- বর্তমানে যে প্রোটকলের মাধ্যমে ইন্টারনেট ব্যবহার করে টেলিফোন করা যায় তার নাম কী? – ভয়েস ওভার আইপি।
- মডেমের মধ্যে কী থাকে? একটি মডুলেটর ও একটি ডিমডুলেটর ।
- URL কী? Web-এর বিভিন্ন Documents ও অন্যান্য Resources এর ঠিকানা।
- ইন্টারনেট কবে চালু হয়? বিশ্বে ইন্টারনেট প্রথম চালু হয় ১৯৬৯ সালে, বাংলাদেশে ১৯৯৬ সালে ইন্টারনেট চালু হয়।