10 Minute School
Log in

ডেটাবেজ (Database)

ডেটাবেজ সিস্টেম (Database System)

  • ডেটাবেজ(Database) হচ্ছে উপাত্ত বা ডেটার সুগঠিত সমাবেশ যা সহজে ব্যবহার, ব্যবস্থাপনা ও আপডেট করা যায় । 
  • ডেটাবেজ সিস্টেম একটি সফটওয়্যার যা ডেটাবেজে তথ্য প্রবেশ, পরিবর্তন, উদ্ধার ও পরিচালনা করার জন্য ব্যবহৃত হয়।
  • ডেটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম
  1. ডেটা (Data)
  2. ডেটাবেজ ইঞ্জিন(Database Engine)
  3. ডেটাবেজ স্কিম(Database Scheme)

রিলেশনাল ডেটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম/RDBMS

  • এটি একটি ডেটাবেজ(Database) সিস্টেম যা ই.এফ. কড (Edgar F. Codd) কর্তৃক আবিষ্কৃত রিলেশনাল মডেল-এর ভিত্তিতে গঠিত হয়।
  • মডেলটি বাস্তবায়নের জন্য তিনি ১২টি নিয়মের প্রস্তাব দিয়েছিলেন। প্রোগ্রামটিতে ফাইলগুলোকে সারি ও কলাম হিসেবে বিবেচনা করা হয়। 

রিলেশনাল মডেল ডেটাবেজে(Database) তিনটি দিক ব্যবহার করা হয়:

১. ডেটা স্ট্রাকচার

২. ডেটা ইন্টিগ্রিটি

৩. ডেটা ম্যানিপুলেশন

ডেটাবেজ উইন্ডো (Database Window)

একটি ডেটাবেজ উইন্ডোতে (Microsoft Access) নিম্নলিখিত বিষয় থাকে:

Tables : 

  • এখানেই প্রকৃতপক্ষে ডেটা সংরক্ষণ করা হয়। এখানে টেবিল পরিবর্তন, সংশোধন কিংবা নতুন ডেটাবেজ(Database) গঠন করা যায় ।

Queries : 

  • এই ট্যাব থেকে সকল কুয়েরির তালিকা; যেমন : কুয়েরি পরিচালনা, কুয়েরি পরিবর্তন, সংশোধন বা নতুন কোনো কুয়েরি তৈরি করে পাওয়া যায়। 

Forms : 

  • এই ট্যাবে ক্লিক করলে ফর্ম-এর লিস্ট দেখা যায় ।

Reports : 

  • এই ট্যাবে ক্লিক করলে রিপোর্ট-এর লিস্টসমূহ দেখা যায়।

Page : 

  • ইন্টারনেট বা ইন্ট্রানেট-এ মাইক্রোসফট একসেস বা SQL(Structured Query Language) সার্ভারে সংরক্ষিত ডেটা নিয়ে কাজ করার জন্য ডেটাবেজ access page তৈরি করা যায় ।

Macro : 

  • এই ট্যাবে ক্লিক করলে ডেটাবেজের সকল ম্যাক্রো প্রোগ্রামগুলোর তালিকা পাওয়া যাবে।

Module: 

  • মডিউল এক ধরনের অবজেক্ট যা মূলত প্রোগ্রামিং কোড ধারণ করে। এই ট্যাবে ক্লিক করলে কোনো মডিউলে প্রয়োজনীয় কোড লিখা যায়, বা সংশোধন করা যায় ।

ডেটা টাইপ : 

  • প্রাত্যহিক জীবনে ব্যবহৃত ডেটা বিভিন্ন ধরনের হতে পারে। ডেটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমে(Database management system) আমরা যেসব ডেটা টাইপ ব্যবহার করতে পারি তা হলো :

টেক্সট (Text) : 

  • অক্ষর বা চিহ্ন রাখার জন্য এই ডেটা টাইপ ব্যবহার করা হয়।

বাইট (Byte) : 

  • ০ থেকে ২৫৫ পর্যন্ত যেকোনো সংখ্যা প্রকাশের জন্য বাইট ব্যবহার করা হয়।

ইন্টিজার (Integer): 

  • 32,768 থেকে +32,767 পর্যন্ত যে কোনো সংখ্যা প্রকাশের জন্য ইন্টিজার ব্যবহৃত হয় ।

ডবল (Double) : 

  • খুবই বড় সংখ্যা প্রকাশের জন্য ডবল ডেটা টাইপ ব্যবহার হয়।

হ্যাঁ/না (Yes/No): 

  • এরা লজিকাল ডেটা টাইপ।

অটো নাম্বার (Auto number): 

  • এই ডেটা টাইপ ধারাবাহিক ডেটার জন্য ব্যবহৃত হয়।

তারিখ/সময় (Date/time) : 

  • এর মাধ্যমে তারিখ ও সময় প্রকাশ করা যায়।

মেমো (Memo) :

  • মেমো, টেক্সট-এর পরিপূরক হিসেবে কাজ করে। বর্ণনামূলক বা মন্তব্যমূলক কোনো কথা লিখতে এটি ব্যবহার করা যেতে পারে। এতে সর্বোচ্চ ৬৩৯৯৯ টি ক্যারেক্টার লেখা যায় ।

কারেন্সি (Currency) :

  •  টাকা বা মুদ্রার সংখ্যা ধারণ করার জন্য এই ডেটা টাইপ ব্যবহার করা হয়।

OLE (Object Linking and Embedding) Object : 

  • এই ডেটা টাইপ ছবি, গান, ভিডিও সংরক্ষণ করতে পারে ।

Hyperlink : 

  • এটি অন্যান্য ফাইলের লিংক ধারণ করে।

Look up wizard: 

  • সরাসরি কোনো ডেটা এন্ট্রি না করে কোনো লিস্ট থেকে ডেটা নির্বাচন করে ডেটা ইনপুট করার জন্য এ ডেটা টাইপ ব্যবহার করা হয় ।

ডেটাবেজ ল্যাংগুয়েজ(Database Language)

  • যে ল্যাংগুয়েজের মাধ্যমে এইসব করা হয় তাকে ডেটাবেজ ল্যাংগুয়েজ বলে। ডেটাবেজ ল্যাংগুয়েজ হলো- Data Definition Language যা ডেটার প্রকারের মধ্যে সম্পর্ক নির্ণয় করে।

Query Language 

  • এক ধরনের ল্যাংগুয়েজ যা ডেটা প্রবেশ করানো, ডেটা পুনরুদ্ধার বা রিট্রাইভ করা, ডেটা মডিফাই বা ডিলেট করার কাজে সহায়তা করে।

Data Manipulation Language 

  • যা তথ্য মুছে ফেলা, এন্ট্রি করা, আপডেট করার কাজে সহায়তা করে।

Data Control Language:

  • কুয়েরি ডেটাবেজের(Query database) কোনো নির্দিষ্ট তথ্য আলাদা প্রদর্শন বা ছাপানোর প্রয়োজন হতে পারে। কুয়েরির মাধ্যমে এটি করা যায়। কুয়েরির সাহায্যে নির্দিষ্ট ফিল্ডের ডেটা, নির্দিষ্ট গ্রুপের ডেটা, নির্দিষ্ট শর্তের ভিত্তিতে প্রদর্শন ও ছাপিয়ে প্রদর্শন করা যায়

বিভিন্ন প্রকারের কুয়েরি আছে। যেমন :

  1. সিলেক্ট কুয়েরি 
  2. প্যারামিটার কুয়েরি : 
  3. ক্রসট্যাব কুয়েরি
  4. অ্যাকশন কুয়েরি :
  5. SQL কুয়েরি

SQL কুয়েরি :

  • SQL-এর পূর্ণরূপ হলো Standard Query Language। এটি শক্তিশালী ডেটা ম্যানিপুলেশন ও ডেটা ডেফিনেশন ল্যাঙ্গুয়েজ । SQL কুয়েরি চার ধরনের হতে পারে। যথা 
  1. Data-Definition Query
  2. Pass-through Query
  3. Union  Query

Sub-Query সর্টিং (Sorting):

  • ডেটাবেজের(Database) রেকর্ডগুলো নির্দিষ্ট ক্রমে সাজানোকে সর্টিং বলে। এটি উর্ধ্বমুখী/ Ascending order অথবা নিম্নমুখী/ Descending order এ হতে পারে।

ইনডেক্সিং (Indexing) :

  • এটি একটি ডেটা রাখার পদ্ধতি যা খুবই দক্ষভাবে ডেটা বের করতে পারে। এখানে ফাইলগুলোকে অবরোহী অথবা আরোহী/ লজিক্যাল অর্ডার অনুসারে সাজানো হয়, যাতে খুবই সহজে তা পাওয়া যায় ।

ডেটা এনক্রিপশন (Data Encryption) :

  • মূল তথ্যকে গোপন করার পদ্ধতিকেই ডেটা এনক্রিপশন বলে। 

কম্পিউটার ক্লোন

  • আইবিএম পিসি ছাড়া অন্য যে সকল কম্পিউটারে আইবিএম পিসি’র তৈরি সফটওয়্যার ও বিভিন্ন যন্ত্রাদি চলে বা চালানো যায়, সেসব কম্পিউটারকে ক্লোন বলে ।

কম্পিউটার ভিশন (Computer Vision)

  • কম্পিউটার চিত্রের উজ্জ্বল ও অনুজ্জ্বল বর্ণ প্রদর্শনের মাধ্যমে প্রকৃত চিত্র ফুটিয়ে তোলাই কম্পিউটার ভিশন। 

ভয়েস প্রসেসিং (Voice Processing)

  • ভয়েস প্রসেসিং হলো কণ্ঠস্বর হতে সৃষ্ট ডেটা সংরক্ষণ ও প্রক্রিয়াকরণ এবং প্রয়োজনে তা অন্য স্থানে প্রেরণ।

কৃত্তিম বুদ্ধিমত্তা (Artificial Intelligence)

  • মানুষ যেভাবে চিন্তাভাবনা করে, কৃত্রিম উপায়ে কম্পিউটারে সেভাবে চিন্তাভাবনার রূপদান প্রক্রিয়াকে Artificial Intelligence বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বলা হয়।
  • পঞ্চম প্রজন্মের কম্পিউটারগুলো একই সময়ে বহুবিধ কাজ অতি দ্রুততার সাথে সম্পন্ন করতে পারবে
  • Artificial Intelligence বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা হচ্ছে কম্পিউটার বিজ্ঞানের একটি শাখা যেখানে মানবজাতির বুদ্ধিমত্তার ন্যায় কম্পিউটার আচরণ করতে পারে।

হোম পেজ

  • একে ইন্ট্রোডাক্টরি পেইজ বলে। ইন্টারনেটে কোনো ওয়েবপেইজের শুরুতেই পেইজটির পরিচিতি সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য সম্বলিত অথবা কনটেন্ট সম্বলিত একটি পেইজ দেখা যায়। একে হোম পেজ বলে ।

ডিএনএ কম্পিউটিং

  • ডিএনএ কম্পিউটিং হল ডিএনএ অণু ব্যবহার করে গণনা করা।
  • ডিএনএ অণু প্রচলিত যে কোন কম্পিউটার চিপ হতে অনেক বেশি তথ্য স্টোর করে রাখতে পারে।

বুলিয়ান অ্যালজেবরা 

  • জর্জ বুল ১৮৫৪ সালে গণিত এবং যুক্তির মধ্যে যে সুস্পষ্ট সম্পর্ক রয়েছে তা সনাক্ত করতে সক্ষম হন। তার এই বীজগণিতই বুলিয়ান বীজগণিত বা বুলিয়ান অ্যালজেবরা নামে পরিচিত। 
  • বুলিয়ান অ্যালজেবরায় প্রত্যেকটি লজিকের দুটি মান (০ থেকে ১) থাকে। একটি মান সত্য হলে অন্যটি হবে মিথ্যা। 

কম্পিউটার ভ্যাকসিন

  • Computer Vaccine এক ধরনের প্রোগ্রাম যা ভাইরাস প্রোগ্রামকে চিহ্নিত করে, তা দূরীভূত করে এবং কম্পিউটার সিস্টেমকে ভাইরাস প্রতিরোধী করে ।

গুরুত্বপূর্ণ তথ্য

ডেটাবেজ

  • যাবতীয় তথ্য ব্যবস্থাপনার কাজ করার প্রোগ্রাম।

ইনপুটের কাজ : 

  • এটি প্রোগ্রাম ও ডেটাকে বৈদ্যুতিক তরঙ্গে রূপান্তর করে এবং সংরক্ষণের জন্য তা অভ্যন্তরীণ স্মৃতি অংশে পাঠায়।

বিট;

  • কোনো ইলেকট্রনিক সিগন্যালকে বাইনারী ডিজিট ‘o’ এবং ‘1’ এ প্রকাশ করাই হল বিট ।

বাইট : 

  • ৮টি বিটের সমষ্টিকে বাইট বলা হয় ।

CAD: 

  • CAD বা Computer Aided Design/Drafting রেখা বা লাইনের সাহায্যে নকশা বা ডিজাইনের কাজ করার একটি চমৎকার ব্যবহারিক কর্মসূচি।
  • এক মেগাবাইটে ১০ লক্ষ বা ১ মিলিয়ন বাইট ।
  • সুপার কম্পিউটার দিয়ে পরমাণু বোমা বিস্ফোরণের প্রকৃত পরিবেশ সমতায়ন করা হয়।
  • BCC- Blind Carbon Copy
  • প্রথম বাণিজ্যিকভাবে সফল পার্সোনাল কম্পিউটারের নাম এ্যালটেয়ার ৮৮০০। এটি তৈরি করেছিল মাইক্রো ইন্সট্রুমেন্টেশন এন্ড টেলিমেট্রি সিস্টেমস ।
  • কম্পিউটারের কোন কোম্পানিকে ‘Big Blue’ বলা হয়?- আইবিএম (IBM)।
  • বিশ্বের প্রথম ও একমাত্র কম্পিউটার যাদুঘরটি অবস্থিত যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টায় ।
  • কম্পিউটারের কার্যক্রম কেন প্রায় নির্ভুল?- ইলেকট্রনিক বর্তনীর কার্যকারিতার কারণে।
  • প্রোগ্রাম কী?- কম্পিউটার দিয়ে সমস্যা সমাধানের জন্য বিশেষ অনুক্রমে সাজানো কাজের নির্দেশাবলি 
  • সবচেয়ে শক্তিশালী কম্পিউটার হলো – সুপার কম্পিউটার।
  • মার্ক-১ কত ফুট লম্বা ছিল? – ৫১ ফুট।
  • দুনিয়ার প্রথম বাণিজ্যিক ইলেক্ট্রনিক কম্পিউটারের নাম কী? – ইউনিভাক (UNIVAC)।
  • বাংলাদেশে সর্বপ্রথম কম্পিউটার স্থাপিত হয় কোথায়, কত সালে? পরমাণু শক্তিকেন্দ্র, ঢাকা, ১৯৬৪ সালে ।
  • বাংলাদেশে দ্বিতীয় কম্পিউটার স্থাপিত হয় কোথায়? ১৯৬৫ সালে আদমজী জুট মিলে।
  • কম্পিউটারে কাজের হিসেব করা হয়—– ন্যানো সেকেন্ডে।
  • কম্পিউটারের প্রাণশক্তি কোনটি? – সফটওয়্যার।
  • পার্সোনাল কম্পিউটারকে কোন প্রজন্মের কম্পিউটার হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে? – চতুর্থ প্রজন্মের ।
  • বাংলাদেশের প্রথম অনলাইন পত্রিকার নাম কী? bdnews24.com 
  • পৃথিবীর প্রথম স্বয়ংক্রিয় গণনাযন্ত্র কোনটি? – মার্ক-১।
  • মার্ক-১ এর ওজন কত? – ৫ টন।
  • বাংলাদেশের কোন ব্যাংক সর্বপ্রথম কম্পিউটার স্থাপন করে? ইউনাইটেড ব্যাংক লিমিটেড।
  • কম্পিউটারের মস্তিষ্কস্বরূপ- – সিপিইউ।
  • কম্পিউটার কোন পরিমাপন পদ্ধতিতে কাজ করে? এনালগ ।
  • কম্পিউটারের প্রধান মেমরি কোথায় থাকে? মাইক্রোপ্রসেসর ও সিপিইউ এর মাঝে ।
  • প্রথম মাইক্রোপ্রসেসরটির নাম কী? – ইনটেল ৪০০৪।
  • প্রথম মাইক্রোকম্পিউটার বাজারে ছাড়া হয় কবে? – ১৯৭৬ সালে।
  • প্রথম মাইক্রোকম্পিউটারের নাম কী? অ্যাপল।
  • ক্যালকুলেটরে সর্বোচ্চ কত ডিজিট দিয়ে কাজ করা যায়? ১২ থেকে ১৩।
  • বাংলাদেশে স্থাপিত দ্বিতীয় কম্পিউটারটি ছিল— আইবিএম ১৪০০ সিরিজের।
  • কম্পিউটারের প্রধান প্রিন্টেড সার্কিট বোর্ডকে কী বলে? মাদারবোর্ড।
  • IC চিপ দিয়ে তৈরি প্রথম ডিজিটাল কম্পিউটার কোনটি? IBM 360
  • বাংলাদেশে প্রথম ডিজিটাল কম্পিউটার পত্রিকার নাম কী? – আইটিকম।
  • কম্পিউটারের ক্ষেত্রে তথ্য পরিবহনের জন্য পরিবাহী পথকে কী বলে? – বাস।
  • উপাত্ত গ্রহণ ও নির্গমন বাসের নাম কি? – ডেটাবেস ।
  • Oracle কী? – Data base
  • বাংলা ভাষায় প্রথম কম্পিউটার পত্রিকার নাম কী? কম্পিউটার জগৎ (১৯৯১ সালে প্রকাশিত)।
  • বাংলাদেশে কম্পিউটার কাউন্সিল গঠিত হয় কবে? – ১৯৯০ সালে ।
  • মাইক্রোকম্পিউটারের জনক কে? – হেনরি এডওয়ার্ড রবার্ট ।
  • ফ্লপি ডিস্ক কী? – একটি পরিবাহী স্মৃতি।
  • UNIX অপারেটিং সিস্টেমের উদ্ভাবক প্রতিষ্ঠান কোনটি? – আইবিএম।
  • MS Excel কী? – Spreadsheet Software
  • কম্পিউটারের প্রথম প্রোগ্রামিং ভাষা কোনটি? – ADA.
  • Y-2K বাগ কী? ২০০০ সালের ১ জানুয়ারি সারা বিশ্বে কম্পিউটার বিপর্যয়ের কারণ ।
  • H.T.M.L কী? Hyper Text Markup Language.
  • কম্পিউটারে বর্ণ, শব্দ ও চিহ্নের সমন্বয় কী? — মাল্টিমিডিয়া ।
  • কোন কাজটির জন্য কম্পিউটারের ব্যবহার অধিকতর গুরুত্বপূর্ণ? তথ্য সংরক্ষণ।
  • কোন দশকের শেষ দিক থেকে আমাদের দেশে কম্পিউটারের সাহায্যে কম্পোজ করার কাজ শুরু হয়? – আশি দশকের শেষ দিক থেকে
  • The character ‘E’ is the word ‘E-mail’ stands for Electronic.
  • কম্পিউটার ভিত্তিক মাল্টিমিডিয়াকে বলে— নন-লিনিয়ার মাল্টিমিডিয়া।
  • আমাদের দেশে আগে কম্পোজ করা হত কী ধরনের অক্ষর দিয়ে? – সীসার।
  • মুদ্রণ জগতে লেখা সাজানোর কাজকে কী বলে? কম্পোজ।
  • বড় অক্ষরে ছাপার জন্য কিসের তৈরি হরফ ব্যবহার করা হত? কাঠের।
  • কোন যুদ্ধে কম্পিউটার অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ করেছে? – উপসাগরীয় যুদ্ধে।
  • বর্তমানে যে প্রোটকলের মাধ্যমে ইন্টারনেট ব্যবহার করে টেলিফোন করা যায় তার নাম কী? – ভয়েস ওভার আইপি।
  • মডেমের মধ্যে কী থাকে? একটি মডুলেটর ও একটি ডিমডুলেটর ।
  • URL কী? Web-এর বিভিন্ন Documents ও অন্যান্য Resources এর ঠিকানা।
  • ইন্টারনেট কবে চালু হয়? বিশ্বে ইন্টারনেট প্রথম চালু হয় ১৯৬৯ সালে, বাংলাদেশে ১৯৯৬ সালে ইন্টারনেট চালু হয়।